পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৮ . . . . . দেবযান " " ক্ষেমাস বলে উঠলেন--বিয়েই গেল। ক্ষতিটা কি ? ? 拳 --বাজে কথা বােলো না কবি। তোমার ক্ষত্বিদা হতে পারে। তোমার মত চােখ আর মন নিয়ে ক'জন পৃথিবীতে যাদব ? সাধারণ লোক গিয়ে অর্থ, যশ, মান, নারী নিয়ে উন্মত্ত থাকবে। প্রকৃতির সৌন্দৰ্য মায়ার খেলা হােকতবুও স্বীকার কঁরি দেখতে জানলে তা দেখেও স্বষ্টিকৰ্ত্তা হিরণ্যগর্ভের প্রতি মানুষের মন পৌছতে পারে। ও যে একটা সােপুন। কিন্তু তা ক'জনের চােখ থাকে দেখবার ? আর্জের সেবা করে ক'জন ? ? এই মানুষের দুঃখ যায় না। মনে আনন্দ পায় না। ভোগ করতে করতে একদিন হঠাৎ আবিষ্কার করে জরার অধিকার শুরু হয়েচে । তখন মৃত্যুভম্নে বলির পশুর মত জড়সড় হয়ে থাকে { তা ছাড়া আছে শোক, বিচ্ছেদ, বিত্তনাশ, অপমান, আশা ভঙ্গের যন্ত্রণা ! কোথায় সুখ বলে ? -দুঃখের মধ্যেই আনন্দ হে সন্ন্যাসী-দুঃখ ভোগ করতে করতেই আত্মা বড় হয়ে ওঠে, বীতস্পৃহ হয়, বীতমনু্য হয়, বীত শোক হয়। ভগবানের দিকে মন। ষায় । জন্মে জন্মে আত্মা বললাভ করে, জন্ম-জন্মাস্তরের চিতাৱ আগুনে পুড়ে সে YBB BBBDS DBDSBB DD DCLSS SDBBBDD BDD BDDDYiAi DB অস্বীকার করতে পারো ? ক’জন তোমার মত নৰ্ম্মদাতীরে সারাজীবন তপস্যা করে ভগবানের দর্শন পেয়েচে ? বহু ভূগে, বহু ঠাকে, বহু নারী, সুরা, অর্থ বিত্ত ভোগ করে মানুষ ক্রমশ বিষয়ভোগ থেকে নিবৃত্ত হয়ে আসে-বহু জন্ম ধরে এমন চলে-তখন জন্ম-জন্মান্তরীণ স্মৃতি তাকে বলে আবার কোনাে নতুন জন্মে-ও থেকে নিবৃত্ত হও, ও পথ তো দেখলে গত কত শত জন্ম ধরে, আধায়ু সেই একই ফঁাদে পড়ে, সেই রকম কষ্ট পাবে। ভোগের দ্বারা আত্মাও তখন অনেকটা বীতস্পৃহ হয়ে উঠেচে—“তখন সে ভোগ ছেড়ে ত্যাগের পথ খোজে। --ই, তোমার কথা ক্লাটি কি করে ? তুমি কবি, অন্য পথে গিয়ে সত্যদৃষ্টি লাভ করেচ। কিন্তু একটা কথা বােঝে-মদি এক জন্মেই হয় তবে ভগবানের ওপর বোঝা চাপিয়ে শত শত জন্ম ধরে এ অনাগত চক্ৰে ঘোরাঘুরি কেন ? • * r ক্ষেমাদাস সুকণ্ঠে গেয়ে উঠলেন। হাত দুটি সুন্দর ভঙ্গিতে মেড়ে নেড়ে :- কিয়ে মানুষ জনমিয়ে পশুপাখী অথবা কীটপতঙ্গ কি , ... ফরম বিপাকে গতাগতি পুন-পুনঃ মতি স্বচ্ছ তুম্বা পৰ্ণালীবদসয়ালী বিয়ক্তির স্বরে বৃহ্মেন-আয় ও সব ভাবুকতা রাখেই বা আমার কথার * पैकेgद्र ९३ ! . } 学