দেবারবিন্দ । فعينةً লেই বুঝিতে পরিলেন, যে, জুনিয়ম ও সদ্ব্যবস্থা দ্বার রাজ্যের যত দূর উন্নতি সাধন হইতে পারে, অন্ত কোন উপায়দ্বার। কখন ততদূর হইভে পারে না । 将 বিজয়পুরাধিপতির নরসিংহ নামে এক পুত্র ছিল । রুদ্ধ ভূপতি cयमन গুণ-গ্রাহী ও মহানুভব ছিলেন, নরসিংছ তেমনই দুরাচীর ও ੋਲਬ ছিল । কাল-সহকারে জনকের পঞ্চভু হুইলে নরসিংহই তৎসিংহাসনে অধিরূঢ় হইলেন । যুবরাজ বাল্যকালাবধি কতকগুলি চাটুকরের সহবাসে থাকাতে তাহীদের চাটুবাদ দ্বারা উtহার স্বভাব বিকৃত হুইয়াছিল, এবং যৎপরে - নাস্তি অহঙ্কত হইয়াছিলেন । তিনি বিবেচনা করিতেন, মানবমণ্ডলীর মধ্যে তিনিই শ্রেষ্ঠ এবং ইন্দ্রির-গণ পরিতৃপ্ত করাই মনুজবর্গের সমীচীনধৰ্ম্ম । তিনি সিংহাসনে অণরূঢ় হইয়াই কতকগুলি নিরপত্রপ স্তাবক পরিষদের কুপরামর্শানুসারে নাম কুকার্ঘ্যে প্রবৃত্ত হইলেন এবং অতিশয় স্ত্রৈণ হইয়া উঠিলেন । উtছর অত্যাচার ও দেীরত্ম্যে অস্পকাল মধ্যেই বিজয়পুর নগরী উচ্ছৃঙ্খল হইয় পড়িল। অপব্যয়ের আতিশয্যে রাজকোষ নিঃশেষিত হইতে লাগিল ; এবং দুঃসহ উৎপীড়ন সহ করিতে অসমর্থ হইয় প্রজাগণ আৰ্ত্তনাদ সহকারে দেশত্যাগ করিতে লাগিল । অরবিন্দ যুবরাজকে স্বীয় সমবয়স্ক দেখিয় প্রথমতঃ বিবেচনা করিয়াছিলেন, যে, সমধিক পরিপাটী রূপে মন্ত্রিত্ব কাৰ্য্য সম্পাদন করিবেন ; কিন্তু যুবরাজের উপর্যুক্ত কদাচার সকল দর্শন করিয়া সাতিশয় ক্ষুব্ধ-চিত্ত হইলেন । একদা অরবিন্দ যুবরাজকে একাকী মন্ত্ৰগৃছে পাইয় তাহীর চরিত্র শোধন করি
