W3) o ধৰ্ম্মজীবন । সামান্য চৌবাচ্চাতে যতটুকু প্রয়োজন থাকে, তেমনি ব্ৰহ্মকে যিনি জানিয়াছেন তাতার পক্ষে ও সমুদায় বেদে ততটুকু ØffSi এখানে ও ব্রহ্মবিদ্যার সহিত তুলনায় বেদবেদাঙ্গ-বিদ্যার নিক্ল টত। প্ৰদৰ্শন করা হইয়াছে । কিন্তু অপর বিদ্যা বলিতে কেবল বেদ বেদাঙ্গের বিদা বুঝিতে হুইবে না । দেহতত্ত্ব, মনস্তত্ত্ব, পদার্থবিদ্যা, জ্যোতিষ, গণিত, তর্ক প্ৰভুতি সকল বিদাই অপর! বিদ্যার অন্তর্গত । এই অপর বিদ্যা পরা বিদ্য। অর্থাৎ ব্ৰহ্মবিদ্যা। অপেক্ষা হীন হইলে ও কি ইহার প্রয়োজনীয়তা নাই ? হীন বোধে কি এ সকল উপেক্ষ ীৈয় ? অামার। জানি এ দেশীয় পৰ্ম্মসাধকদিগের অনেকে মনে করিয়া থাকেন ঈশ্বরের শ্রবণ মনন, ও তাহার সেবাই মানবা গুচার মুক্তির সোপান, লৌকিক জ্ঞান লাভের চেষ্টার প্রয়োজন নাই ? ইহাদিগকে বলা আবশ্যক সে, অপর! বিদ | পর বিদ্যা হইতে নিকৃষ্ট হইলে ও মানবজীবনে ইহার প্রয়োজনীয়তা আছে ; সে প্রয়োজনীয়তা কোন ও লৌকিক প্রয়োজনীয়তা নহে। আমরা সকলেই জানি নে মানুষ নানা প্রকার পার্থিব ইষ্ট-সিদ্ধির বাসনাতে অপর বিদ্যার DDD BDBB KSBBSS SKKJS TKLY DD DDD দ্বারা ধন লাভ হইয়! থাকে ; এজন্য অনেকে অপরা বিদ্যার সেবা করে । কিন্তু ইহা বিদ্যার অালোচনার অতি নিকৃষ্ট ভাব । এভাবে র্যাহারা অর্থকরী বিদ্যার অনুসরণ করেন, তাহার। সচরাচর ধন লাভের উপায় হইবামাত্র সে বিদার
