পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ミや ধৰ্ম্মবিজ্ঞান ।

  • ళాల" ఆ "ఖ AMeAAA SAAAAASA SSASAS SS SAAAAAMSeeAAA AAAAS AAAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS AeSeSeS A SAS SSAS SSeSSeSSeSSeSSeSSeSAeAeAAA SASS SSSSSeeeeeAAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSASeeSeAAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSASeSeS SSAAAAAS AAAASSeeee Se S SA SAS A SAS SSAS SSAS SSAAAASAAAA

প্রথমেই আমাদিগকে বলিয়াছেন, ‘প্রথমে এই আত্মার সম্বন্ধে শুনিতে হইবে, তার পর বিচার করিতে হইবে, তৎপরে উহার ধ্যান করিতে হইবে।” ঐ পর্য্যন্ত তিনি আত্মাকে এই জগতের সর্বববস্তুর সাররূপে বর্ণনা করিয়াছেন । তার পর সেই আত্মার অনন্ত স্বরূপ আর মানবমনের সান্তভাবের সম্বন্ধে বিচার করিয়৷ তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইলেন যে, সকলের জ্ঞাত আত্মাকে সীমাবদ্ধ মনের দ্বারা জানা অসম্ভব । তবে যদি আত্মাকে জানিতে পারা যায় না, তবে কি করিতে হইবে ? যাজ্ঞবল্ক্য মৈত্রেয়াকে বলিলেন, যদিও আত্মাকে জানা যায় না, তথাপি উহাকে উপলব্ধি করা যাইতে পারে । সুতরাং তঁহাকে কিরূপে ধ্যান করিতে হইবে, তদ্বিষয়ে উপদেশ দিতে আরম্ভ করিলেন । এই জগৎ সকল প্রাণীরই কল্যাণকারী এবং প্রত্যেক প্রাণীই জগতের কল্যাণকারী ; কারণ, উভয়েই পরস্পরের অংশীভূত—একের উন্নতি অপরের উন্নতির সাহায্য করে । কিন্তু স্ব প্রকাশ আত্মার কল্যাণকারী বা সাহায্যকারী কেহ হইতে পারে না, কারণ, তিনি পূর্ণ ও অনন্তস্বরূপ । জগতে যত কিছু আনন্দ আছে, এমন কি, খুব নিম্নদরের আনন্দ পৰ্য্যন্ত ইহারই প্রতিবিম্বমাত্র । যাহা কিছু ভাল, সবই সেই আত্মার প্রতিবিম্বমাত্র, আর ঐ প্রতিবিম্ব যখন অপেক্ষাকৃত অস্পষ্ট হয়, তাহাকেই মন্দ বলা যায় । যখন এই আত্মা কম অভিব্যক্ত, তখন তাহাকে তমঃ বা মন্দ বলে ; যখন অধিকতর অভিব্যক্ত, তখন উহাকে প্রকাশ বা ভাল বলে । এই মাত্র প্রভেদ। ভাল মন্দ কেবল মাত্রার তারতম্য, আত্মার কম بیت عیت