বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ես ধৰ্ম্মবিজ্ঞান । بیبیسیعیین کمیتهای سینمایی SeeeAMAM AMSAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAAAS eMAMSMMMM SeeMAeSAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS حمدw. SSAS SSAS SSAS SSASAAA AAAA AAAAA আপনাদের গতি আরম্ভ হইয়াছে, তখন ঈশ্বরেই অবশ্য প্রত্যাৰত্ত্বন করিতে হইবে। তবে ইতিমধ্যে আর করিবার কি থাকে ? ঐ অবস্থায় পহুছিবার উপযোগী বিশেষ বিশেষ খুঁটিনাটি কাৰ্য্যগুলি করিতে হয়—অনন্ত কাল ধরিয়া ইহা করিতে হয় । আর একটি প্রশ্ন আসিতেছে—আমরা উন্নতিপথে অগ্রসর হইতে হইতে কি ধর্মের নূতন নূতন সত্য আবিস্কার করিব না ? হাও বটে, নাও বটে। প্রথমতঃ, এইট বুঝিতে হইবে যে, ধৰ্ম্মসম্বন্ধে অধিক আর কিছু জানিবার নাই, সবই জানা হইয়৷ গিয়াছে। জগতের সকল ধৰ্ম্মেই আপনারা দেখিবেন, তদ্ধৰ্ম্মাবলম্বীরা বলিয়া থাকেন, আমাদের ভিতর একটা একত্ব আছে । সুতরাং ঈশ্বরের সহিত আত্মার একত্ব জ্ঞান হইতে, আর অধিক উন্নতি হইতে পারে না । জ্ঞান অর্থে এই একত্ব আবিষ্কার । আমি আপনাদিগকে নরনারীরূপে পৃথক দেখিতেছি—ইহাই বহুত্ব । যখন আমি ঐ দুই ভাবকেই একত্র দৃষ্টি করি এবং আপনাদিগকে কেবল মানবজাতি বলিয়া অভিহিত করি, তখন উহা বৈজ্ঞানিক জ্ঞান হইল। উদাহরণস্বরূপ রসায়ন শাস্ত্রের কথা ধরুন । রাসায়নিকেরা সর্বপ্রকার জ্ঞাত বস্তুকে তাহদের মূল ধাতুতে পরিণত করিবার চেষ্টা করিতেছেন, আর যদি সম্ভব হয়, তবে যে এক ধাতু হইতে ঐ সকলই উৎপন্ন হইয়াছে, তাহাও বাহির করিবার চেষ্টা করিতেছেন। এমন সময় আসিতে পারে, যখন তাহারা সকল ধাতুর মূলীভূত এক ধাতু আবিষ্কার করিবেন। যদি ঐ অবস্থায় কখন তাহারা উপস্থিত হন, তখন তাহারা তাহার উপরে