বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম অধ্যায় । ミソ ఇ****రాష్ట్రిక్F ঐগুলি মতবাদ মাত্র, সুতরাং আমরা বিচারস্থলে ঐ গুলিকে পরিত্যাগ করিলাম। এইটুকু জানিলেই আমাদের যথেষ্ট যে, যাহা কিছু স্থল, তাহাই অতি সূক্ষ পদার্থ দ্বারা নিৰ্ম্মিত। প্রথম আমরা পাইতেছি স্থূল ভূত—আমরা উহ। বাহিরে অনুভব করিতেছি, তার পর সূক্ষ ভূত—এই সূক্ষ ভূতের দ্বারাই স্থল ভূত গঠিত, উহারই সহিত আমাদের ইন্দ্রিয়গণের অর্থাৎ নাসিক, চক্ষু ও কর্ণাদির স্বায়ুর সংযোগ হইতেছে। যে ইথার-তরঙ্গ আমার চক্ষুকে স্পর্শ করিতেছে, তাহা আমি দেখিতে পাইতেছি না, তথাপি আমি জানি, আলোক দেখিতে পাইবার পূর্বে চক্ষুষ স্নায়ুর সহিত উহার সংযোগ প্রয়োজন। শ্রবণসম্বন্ধেও তদ্রুপ f আমাদের কর্ণের সংস্পর্শে ষে তন্মাত্রাগুলি আসিতেছে, তাহ আমরা দেখিতে পাইতেছি না ; কিন্তু আমরা জানি, সেগুলি অবশ্যই আছে। এই তন্মাত্রাগুলির আবার কারণ কি ? আমাদের মনস্তত্ত্ববিদগণ ইহার এক অতি অদ্ভুত ও বিস্ময়জনক উত্তর দিয়াছেন। তাহারা বলেন, তন্মাত্রাগুলির কারণ “অহংকার’ বা “অহংতত্ত্ব’ বা “অহংজ্ঞান’। ইহাই এই সমুদয় সূক্ষম ভূতগুলির এবং ইন্দ্রিয়গুলিরও কারণ। ইন্দ্রিয় কোনগুলি ? এই চক্ষু রহিয়াছে, কিন্তু চক্ষু দেখেন। যদি চক্ষু দেখিত, তবে মামুষের যখন মৃত্যু হয়, তখন ত চক্ষু অবিকৃত থাকে, তবে তাহারা তখনও দেখিতে পাইত। কোনখানে কিছু পরিবর্তন হইয়াছে। কোন কিছু মানুষের ভিতর হইতে চলিয়া . আর সেই কিছু, যাহা প্রকৃতপক্ষে দেখে, চক্ষু যাহার স্বয়ম্বন্ধ · .t. wኔ'ኳ * }