পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શજી] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা। సి জ্ঞাত, জেয় জ্ঞান-কারণ বলিয়া কিছুই নাই, তখন কেবলই চৈতন্য, । কেবলই আত্মা, কেবলই প্রকাশ, কেবলই জাতা। ইহাই কেবলাত্মজ্ঞান ; ইহাই পরম জ্ঞান, পরমধন, ইহারই নাম “ব্রহ্মজ্ঞান” । দেহাদি জড়-পদার্থযোগে আত্মার সপ্ত প্রকার অবস্থা-ভেদে সপ্ত প্রকার বিভাগের বিষয় অনন্ত-জ্ঞান ভাণ্ডার শ্রুতিই বলিতেছেন।—সবা এষ পুরুষোৎসৱসময়ঃ" (১)—'তে ই প্রাণা প্রজাপতিং সমেত্য ত্রযুঃ –“অন্তোBBBB BBBBBS BBBBB BBBBBSBS BBBBBB বিজ্ঞানময়ঃ”— ৪-৫)—“প্রজ্ঞানধন এবানন্দময় আত্মা"–(১) "প্রত্যগগুলো অচক্ষুরপ্রাণে, অমন অকৰ্ত্ত চৈতন্তং চিন্ধুত্ৰংগৎ"— । “সেই চৈতন্য স্বরূপ আস্থা স্থূলদেহের যোগে অন্নরসময় বা দেহময় হয়েন” (১) “ এবং ইক্রিয় শক্তির সহিত যোগে ইন্দ্রিয়ময় " প্রাণাদি শক্তির সহিত যোগে ‘প্রাণময় (২) "মনের সহিত যোগে মনোময়”—(৩) “অভিমান এবং বুদ্ধির যোগে বিজ্ঞানময় "–(৪-৫ ) প্রকৃতির সহিত যোগে ‘আনন্দময় হয়েন । (৬) কিন্তু “ৰিনি প্রত্যক স্বরূপ, যিনি স্কুল নহেন, র্যাহার কোন প্রকার ইক্রিয় বা প্রাণ, মন, অভিমান কিছুই নাই, যিনি, কেবল চৈতন্য, কেবলই চিং, এবং কেবল সৎপদার্থ তিনিই প্রকৃত আত্মা ইহাই আত্মার প্রকৃত স্বরূপ"। - এখন বলা বাহুল্য ষে দেহাত্মজ্ঞান অবধি প্রকৃর্ত্য"গ্ন-জ্ঞান পৰ্য্যস্ত যে ছয় প্রকার আত্মজ্ঞান তাহা মলিনাত্মজ্ঞান’। এবং সপ্তমটি নিৰ্ম্মলাপ্পুজ্ঞান। দেহাত্মজ্ঞানfদর বিভাগ । উক্ত ষড়বিধ মলিনাত্মজ্ঞানের প্রত্যেকটি প্রথমে দুইভাগে বিভক্ত। স্বধা-সবুত্তিক এবং নিৰ্বত্তিক। বাহ বিষয়ের সহিত সম্বন্ধ হইয়া আমাদের দেহ, ইন্দ্রিয় ও মন প্রভৃতির মধ্যে এক এক প্রকার ঘটনা বিশেষ হয়, সেই ঘটনা বিশেষকেই পূৰ্ব্বে বৃত্তি বলিয়া আসিয়াছি, সেই ঘটনা বা অবস্থাটি দেহ ও ইক্রিয়াদির মধ্যে থাকিতে-থাকিতে, সেই অবস্থাপন্ন দেহাদির সহিত মাখাইয় যে, আত্মার জ্ঞান বা অনুভূতি হয়, তাহার নাম সরভিক্ষ মলিনুস্বজ্ঞান। আর দেহাদির কোনপ্রকার বৃত্তি না থাকা