o ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [श्डौिझ এব নিৰ্ব্বত্তিকমানসাত্মজ্ঞান অপেক্ষায় নিৰ্ব্বত্তিক অভিমানাত্মজ্ঞানে আত্মা আরও অধিকতর প্রকাশ পায়েন । কোন প্রকার বৃত্তি না থাকাকালীন কেবল বুদ্ধির সঙ্গে ৰিমিশ্রণেই আত্মার জ্ঞান হয় তাহার নাম— নিৰ্ব্বত্তিক-বুদ্ধ্যাত্মজ্ঞান । ইহা আরও গুরুতর স্বত্ব ও চেষ্টাদি সাধ্য। অভিমান অপেক্ষায় বুদ্ধির অধিকতর স্বচ্ছতানিবন্ধন নিৰ্ব্বত্তিকবুদ্ধাত্মজ্ঞানে আত্মা আরও অধিকতর প্রকাশ পায়েন। যখন কোন প্রকার’বৃত্তির অতি স্বক্ষ সংস্কার অবস্থাও না থাকে, তখন বৃত্তি-রহিত প্রকৃতিমাত্র অবশিষ্ট থাকে, সেই অবস্থাপন্ন প্রকৃতির দহিত বিমিশ্রণে আত্মার প্রকাশের নাম “ নিৰ্ব্বত্তিকপ্রকৃত্যাত্মজ্ঞান”। প্রকৃতি অতীব স্বচ্ছাৎস্বচ্ছতম পদার্থ, সুতরাং নিৰ্ব্বত্তিক প্রকৃত্যাত্মজ্ঞানে আস্থা প্রায় নিজ রূপেই প্রকাশিত হয়েন । এই জ্ঞান অতীবগুরুতর-স্বত্ব ও চেষ্টা স্বারা বিকাশিত হয় । - যখন প্রকৃতি পৰ্য্যন্তও আত্মার মাখামাখি ভাবে থাকে না, বিলীন হইয়t স্বায়। তখন নিৰ্ম্মলাকাশে মধ্যাহ্ন মাত্তণ্ডের ন্যায় ‘স্বপ্রকাশ-পরমাত্মা’ নিজেই প্রকাশিত হইতে থাকেন, “দিবীব চক্ষুরাততম্” । ইহাই “কেবলাত্মজ্ঞান”, ইহাই সমস্ত জ্ঞানের শেষ, ইহার পরে আর কোনরূপ জ্ঞান নাই, ইহা হইলেই জীবের মুক্তি লাজু হয়। নিৰ্বত্তিক দেহাত্মজ্ঞান অবধি নিৰ্বত্তিক প্রকৃত্যাত্মজ্ঞান পৰ্য্যন্ত ছয় প্রকার মলিনাত্মজ্ঞানের প্রত্যেকটারই তিন-তিন প্রকার অবস্থা জুন জাবশ্যক। তাহা এই— অতিমাত্রদেহাঙ্গোন, স্বল্প দেহাত্মজ্ঞান, এবং মধ্যম দেহাত্মজ্ঞান। আর ख७ि ग्रांप्ल हेलिग्रांज़उठांन, चझ हैटितग्रांज्रख्ळांन,” भशTभईटितग्नांमृच्छांन। ७ीद९ चङि बीजभानमांषि चन्,'भक्षJमभनिमाञ्जष्कान्, श्ा मांनजीवयोन' । g६क्रं অভিমানাঙ্কস্থান, বুদ্ধ্যাত্মজ্ঞান ও প্রকৃত্যাঞ্চজ্ঞানের ও অবস্থা বিভাগ জানিবে। জীবাঞ্জার দাঁড়গুলি অত্যত্ব প্রবল ভাবে দেহের সহিত অভিসম্বন্ধ थकिtण श्रउिंभांद्ध cदशांश्वधळांन इग्न । धै अंछि oनि प्र७7उ विध्रशंछांटदं দেহাড়ি-সড় ধাকিলে স্বল্পদেহাত্মজ্ঞান হয়। আর এতদুভয়ের মধ্যম ভাবে দেহাভিসমৃদ্ধ হইলে মধ্যম দেহাত্মজ্ঞান হয়।
