ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । 为总览 এই সমান-নামক শক্তি যখন প্রথম মস্তিষ্কাভ্যন্তবস্থ আয়াতে পরিষ্ণুক্তি হয়, তখন তাছাকে সমানন-ক্রিয়ার বুদ্ধি, এবং ইচ্ছা বা অধ্যৰসায় বলা যায়। ঐ শক্তি মস্তিষ্কের নিয়তলে শেষ স্থান-পর্য্যন্ত আসিলে, তাহাকে সমানন-ক্রিয়ার ‘মন’ হইল বলা স্বার এবং স্বত্ব হইল বলা যায়,—পরে ঐ শক্তি মস্তিষ্ক পুরত্যাগ পুৰ্ব্বক দেহের অধ:শাখায় প্রবাহিত-স্নায়ু-সমূহের মধ্যে অবরোহণপূৰ্ব্বক যখন অবসপিত হইতে থাকে –তখন তাহাকে সমানন-ক্রিয়ার চেষ্টা হইল, এবং সমানের পরিস্করণ হইল বলিতে হয়,—পরে ঐ শক্তি পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্র পাকস্থলী-পৰ্যন্ত আসিয়া রস পরিগ্রহেব নিমিন্ত যখন পাকস্থলীস্থিত সেই রসাকাবে পরিণত ভূক্ত দ্রব্যের সহিত সম্বন্ধ হয়, তখন তাহাকেই সমানের ক্রিয়া বলা যায় । d ফুসফুসদ্বযের মধ্যে চতুর্দিকৃ হটতে গিয দূষিত বক্ত সঞ্চিত হয়, এবং আমাদের প্রশ্বাসকালে বহিঃস্থ বায়ু গিয়া সেই ফুসফুসের মধ্যে প্রবেশ কৰে, বাযুব মধ্যে একরূপ আগ্নেষ বা আছে, সেই আগ্ন্যে বায়ুব দ্বারা ফুসফুসস্থ রক্তের দোষ সংশোধিত হইয়া যায়, তৎপর সেই রক্তসংপিও মধ্যে গিয় তদ্বাবা সৰ্ব্ব শৰীবে পরিচালিত ও ব্যাপ্ত হয়। ফুসফুস যখন প্রসারিত হয়, তখন তন্মধ্যে বাহিরের বায়ু গিষা প্রবেশ করে, আবার যখন আকুঞ্চিত হয়, তখন তাহার মধ্যবৰ্ত্তি-ৰয় বন্তির্গত হইয়া পড়ে। দুৰিত রক্ত দ্বারা শরীরের পুষ্টি সাধন হইতে পারে না, তদ্বারা পুষ্টির বাধাই হইতে থাকে, পোষণ শক্তিরও ইচ্ছা ষে আপন পোষণ কাৰ্য্যের বাধা সকল উল্লঙ্ঘন করিয়া দেহের পুষ্টি সাধন ও সংরক্ষণ করে। সুতরাং পোষণ শক্তিই একবার ফুসফুসের আকুঞ্চন করিয়া তন্মধ্যৱৰ্ত্তি-দূষিত পদার্থের সহিত বায়ু রেচন করিয়া ফেলে,—আবার ফুসফুসকে প্রসারিত করিয়া পরিষ্কৃত-আগ্নেয়-বায়ু গ্রহণ করিয়া রক্তের পরিস্কৃতি সাধন-পূৰ্ব্বক সেই রক্ত দ্বারা দেহের পোষণ-সাধন করিয়া থাকে। যে পোষণশক্তি ফুসফুসের উপর এইরূপ কাৰ্য্য করিতেছে, তাহার নাম ‘প্রাণশক্তি। এই শক্তি যখন প্রথম জাম্মাতে পরিষ্ণুরিত হয়, তখন তাছাকে প্রাশনক্রিয়ার বুদ্ধি, এবং ইচ্ছা বা জঙ্গরয়ার বলা যায় ; পরে बषन जै भखि नखिर, निबठरण.ठांशत्र cभवनैौबांब नदमब कारन ७*fश्च बग्,
- न डांशहकई अंt१मङ्गिङ्गांद्र नृन, अदृ९षप्रं वा थङ्कडि दन बांब, श्रमकङ्ग
罗罗
