>१७ ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । {তৃতীয় এইরূপ যখন পোষণশক্তি উত্তেজিত হইয়া স্নায়ুমণ্ডলে প্রবাহ-পূৰ্ব্বক ফুসফস, স্বৎপিও, পাকস্থলী-প্রভৃতিব উপৰে পোষণকাৰ্য্য চবিতাৰ্থ কবিতে ৭ ৰে, তখন জ্ঞান ও পবিচালনাৰ শক্তি নিস্তেজ হইবে। যে পৰিমাণে ষণশক্তিৰ বৃদ্ধি বা উন্নতি সেই পরিমাণেই আবাব অপব ফুটি শক্তিব হাস ৭, অবশেষে পোষণশক্তিব সৰ্ব্বাঙ্গীন বৃদ্ধি হইলে অপবদ্ধযেব সৰ্ব্বাঙ্গীন হা হইবে। অর্থাৎ দৰ্শন-স্পর্শনাদি সমস্ত প্রকাব অনুভব চিস্তাদি ই হইবে না, হস্ত পদাদিৰ পবিচালনও হইবে না। শিষ্য। একথার কিছুই বুঝিতে পাবিলাম না,—আমব সৰ্ব্বদা যাহা স্বচক্ষে দেখিতেছি, অনুভব কবিতেছি, তাহাব বিকদ্ধ কথা কিরূপে বিশ্বাস করা যাষ ?—আমৰা সৰ্ব্বদাই দেখিতেছি যে ঠিক এক সমযই আমাদেব জ্ঞানশক্তি, পরিচালনশক্তি, ও পোষণশক্তিব কাৰ্য্য হইতেছে,—দেখিতেছি – সৰ্ব্বদা অমিষ যখন কোন বস্তু দর্শন কবি, তখন আমাদেব ভস্তাদিব পৰিচালনা ও ফুসফুসাদির ক্রিষ হইযা থাকে, এবং হস্ত পদাদিল পৰিচালন কালো অন্ত বিষয়েৰ জ্ঞান ও পোষণ-শক্তিব ক্রিষ হইলা থাকে, আবাব শ্বাস প্রশ্বাসাদিরূপপোষণ-শক্তিব ক্রিষা কালেও জ্ঞান-শক্তি ও পবিচালন-শক্তিবক্রিযাচইযাপাকে। আচাৰ্য্য। অামাব কথাটিব সূক্ষ্ম মৰ্ম্ম গ্রহণ কবিতে পাব নাই। জ্ঞানশক্তিব পরিস্কৰণ মাত্রেই যে হস্তপদাদি নিশ্চল, ও ফুসফুসাদি নিস্তব্ধ হইয পরিচালনশক্তি এবং পোষণশক্তি বিনষ্টপ্রায হইবে, এইরূপ আমি বলি নাই, কেবল এই মাত্র বলিযাছি যে এক এক শক্তিব বৃদ্ধিব মাত্রান্থাবে অপরাপর শক্তিৰ হ্রাস হয, পৰে একটিব চবম উন্নতি হইলে অপব দুটিৰ একবারে বিনীগ্রায় অবস্থা হয়, স্বতবাং তত্ত্বরে ক্রিয়াও বিনষ্টগ্রাব झईब्र शांब्र । প্রত্যেক শক্তি ও তৎকার্ষ্যেবই মাত্রাব ইতৰ বিশেষ আছে। তুমি यथन चलांबांबऋांग्न बनिब्र शांक, उथन भूझ बां भशाभ भांबांग्र ८डांशांद्र পোষণশক্তি পরিস্ফরিত হইতেছে, এবং মৃদ্ধ বা মধ্যম মাত্রায়ই তোমাৰ পুষ্টির ক্রিয় হইতেছে • । • উদরস্থিত ভূক্ত পীতন্ত্ৰৰ প্রথম একরূপ সাম্বা ২ রাকাৰে পরিণত হয়।
