I ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । సినs אי “ৰে ক্ৰমে আমার ৫০ টাকার পর একশত, একশতের পর দুইশত, তাহার পর পাঁচশত, তাহার পর হাজার টাকা বেতন বৃদ্ধি হইবে, অতি উৎকৃষ্ট একট বিল্ডিং, বালাখানা ও বাগান বাড়ী হইবে, জৰ্মীদারী তালুকদারী"হইবে, ক্ষেত্রে প্রচুর ধান্যাদি উৎপন্ন হইবে, এই যে একটি বাগান প্রস্তুত করিতেছি, ইহার এই সকল নানা-জাতীয় তরু, লতা, ও গুল্মাদিতে অগণ্য ফল, ফুল, মুলাদি সমুৎপন্ন হইবে ইত্যাদি এইরূপ ধারণা হইলে এখন আর তোমার আমির সঙ্গোচ ভাব থাকে না, তোমার আমি যেন উৎফুল্প হইয়া ফাপিয় উঠে,—“আমি যেন আর দেহের মধ্যে ধরে না—উদ্বৰ্ত্তি উঠে, ভাদ্র মাসের জোয়ারকালে যেমন জাহ্লবীর সলিল উৎক্ষোভিভ হইয়া ছাপাইয় উঠে, এবং তৎসংলগ্ন-খাম-নালাদি দ্বারা তীব্রবেগে প্রধাবিত হইতে থাকে, সেইরূপ তোমার সৰ্ব্ব-শক্তিময় ‘আমির অংশস্বরূপ রাজস শক্তিগুলি বিক্ষোভিত হইয়া মুস্তিষ্ক, স্বায়ুমণ্ডল এবং আপাদতল-শিরপর্য্যন্ত প্রবেশ করিয়া দেহটিকে অণুতে অণুতে জড়িত ও আপ্ল তাকরিয়া রাখে, হস্তপদাদি অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলি যেন সিরুসিক্সির সির করিয়া . তোমার রাজসশক্তির প্রস্রবণ চলিতে থাকে, এবং দেহটিকে বিলক্ষণ প্রভাশালী করিয়া রাখে। আমাদের ‘আমির এইরূপ বিজুস্তন বা উৎফুল্লতা অবস্থায় পরিবৰ্ত্তনের নাম আমাদের ‘অাশা ইহারই পূৰ্ব্বাবস্থার নাম অনুরাগ। অত- ' এব, এখন বুঝিতে পারিলে যে আশা অনুরাগ প্রভৃতি পদার্থ গুলি আমাদের আত্মার আমির গাত্র-সংলগ্ন কোন গুণ বা শক্তি নহে, অপিতু আমাদের ‘আমির অন্তর-বাহির-সৰ্ব্বাঙ্গেই একটা বিক্ষোড়িত অবস্থা বিশেষ মাত্র। অতএব আশ অনুরাগাদির অনুভব করা,আর আমাদের ‘আমির মুহুভব করা ইহা একই কথা। আশা অনুরাগাদি নামে যখন কোন অতিরিক্ত একটা গুণ বা শক্তি বিশেষ নাই, আত্মারই এক প্রকার • अवश विप्नब भांज, उथन cगई आशी ७ अष्ट्रब्राप्शग्न थश्उद७, चांमांप्नब्र সেই চিরন্তন আমি অহুভবমাত্র, তবে বিশেষ এই ৰে পূর্বে তুমি সেই অঙ্ক তৰ এাৰ করিতে থার নাই, এখন আশাবস্থায় তোমার আমির পরিবর্তন অবস্থা হওয়াতে সেই অনুভূতিটাই একটু বেন জাগিয়া উঠিয়া গ্রাহ হইল
