পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খণ্ড ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা। : २१> একএকবার পূর্ণবেগ অর্পণ করে, সুতরাং রক্তের বেগ প্রবন্ধ হইয়৷ উঠে, ফুসফুসে পূর্ণবেগে শক্তি নিয়োজিত করে, ফুসফুস থাকিয়া থাকিয়৷ পুর্ণবেগে আকুঞ্চিত প্রসারিত হইতে থাকে, হুতরাং হৃদয়োজ্জ্বাসক এক একটা দীর্য নিঃশ্বাস হইতে থাকে, সেই নিরুদ্যম বাগযন্ত্রের উপর প্রাণপনে শক্তি প্রয়োগ করে, সুতরাং বাগযন্ত্রেও মুখের অস্বাভাবিক ব্যাদান ও বিকটভাব করিয়া মুখ-কুহরদ্বারা বায়ু নিঃসারণ করিতে থাকে, তদ্বারা— “বাবা রে! আমার রাম রে! আমার প্রাণ রে ” ইত্যাদি বর্ণ সমষ্টিমন্ত্র এক একটা উচ্চ চিৎকারধ্বনি হইতে থাকে ; নিস্তেজ, ও সম্বোচিত চক্ষুদ্বয়ের দ্বার প্রবল বেগে আত্মায়” শক্তির স্রোত চলে, তাই চক্ষু কলিকার পার্শ্বসকলের আকুঞ্চন, বিফারণ, এবং প্রেরণাদ্বারা চক্ষু কলিকার চতুর্দিকস্থিত জলবৎ পদার্থ নিষ্ঠন্দিত (অশ্রুপাত ) হইতে থাকে, নিরুদ্যম ও সঙ্কোচিত হস্ত-পদাদি প্রত্যেক অবয়বের উপর অত্যন্ত বেগে আত্মার— আমির —শক্তিস্রোত বহিতে থাকে, তাই হস্ত, পদাদি আছড়া আছড়ী, এবং মৃত্তিকায় গড়াগড়ি হইতে থাকে, মাথা মুড় খুড়িতে থাকে। এই হইল শোকের অবস্থা। e অতএব,এখন জানা গেল যে শোক আত্মা হইতে—“আমি হইতে –পৃথকৃ বিভিন্নমত, অথচ ভিত্তির উপরে শাদা-কালু রঙ্গেরমত, আত্মাতে সংলগ্ন কোন একটা গুণ বা শক্তি নহে, উহা আত্মারই—“আমির-ই-একটা সঙ্কোচ-বিকাশাদিরূপ সৰ্ব্বাঙ্গীন পরিবর্তন অবস্থা মাত্র। সুতরাং শোকের অনুভুব হওয়া আর আত্মার—“আমির’—অনুভব হওয়া একই কথা হইল। এবং শোক যখন একটা অতিরিক্ত কোন গুণ বা শক্তি বিশেষ নুতন করিয়া কিছু জন্মিল না আত্মারই অবস্থান্তরে পরিষ্করণ মাৱ, তখন শোকের অনুভব বা জ্ঞান নামেও নূতন কোন কিছু একটা জঙ্কিজ না ; শোকাবস্থার পুর্বাবস্থায়ও যে তোমার সেই চিরন্তন , আমির . অনুভূতি বা- জ্ঞান ছিল, তাহাই যেন একটু জাগিয়া উঠিল মুত্র। শোকা আমি অস্থত টাই তুমি’ এখন । বিশেষরূপে গ্রাহ্য করিলে ब्रज । भरे cत्रात्कङ्ग भद्गङ्गांट्रख् अवश्रें ड्रसि.चड़ख़ जडब किड़*ीन ईै.