পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

पं७] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ২১৫ বিদূরিত হয়, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সকল আত্মার শক্তি পরিচালন করিতে বিলক্ষণ উপযুক্ত হয়, আত্মার শক্তিগুলি অবাধে ইতস্ততঃ বিসপিত হইতে থাকে এবং সেই অবাধ ভাবে, অনর্গল ভাবে আত্মার শক্তির প্রবাহিত অবস্থাকেই আপ্যায়িতভাব বা তৃপ্তিমুখ, বলিয়া নির্দেশ করা যায়, অর্থাৎ ঐ সকল দ্রব্য ভোজনের পর যে আমাদের অন্তরে ঐ প্রকার তৃপ্তি বা সুখের ভাব আপ্যায়িতভাবটা আইসে, তাহণ আত্মার ঐরূপ অনর্গল ভাবাপন্ন অবস্থাটি ব্যতীত নুতুন কোন একটা গুণ তখন আত্মাতে জন্মেন, সেই পুরাতন আত্মারই অনর্গল ভাবে ফরণ স্বরূপ একটা পরিবর্তন অবস্থা মাত্র। এই অবস্থাটা আহারের পূৰ্ব্বে ছিল না, আহারের পরেই হইল এ নিমিত্ত, মুখাবস্থারও উৎপত্তি হইল বলাযায় । আহার জনিত স্থখনামে যখন নুতন কোন একটা গুণ বা শক্তি আত্মাতে জন্মিল না, তখন এই সুখানুভব বা সুখজ্ঞান নামে ও কোন একটা গুণ বা শক্তি এইক্ষণে জন্মিল না, আহার করার পূৰ্ব্বে যে সেই অামাদের চিরন্তন আমির অনুভব বা জ্ঞান ছিল, -যাহ জন্মাবধি থাকা হেতু আমরা গ্রাহ করিতে ছিলাম না, এইক্ষণে মুখস্বরূপ অবস্থান্তরে আমাদের সেই আমির পরিবর্তন অবস্থা হওয়াতে য়েই পুরাণ জামি’—জ্ঞানটাই গ্রাহ করিলাম মাত্র। আত্মার একটা পরিবর্তিত অবস্থা হইয়। কিছু বেশী কাল থাকিলেই সেই নুতন অবস্থাটাও অভ্যস্তমত হইয়া পুরাতন প্রায় হইয়া যায়, সুতরাং তখন ঐ নূতন অবস্থাটাও জার আমাদের গ্রাহে আইসে না, তাহার অনুভবও গ্রাহ হয় না, আবার সেই ‘श्रांभिद्र' श्रशूउदघै। अsांश् श्हेग्न भएफ़ ।। ७अछ श्रीब्रांब प्रथ इ:शांनि অবস্থার দ্বারা কোন প্রকার পরিবর্তন হইলে যত টুকু কাল তাকার নূতনত্ব থাকে, ততটুক কালই আমরা সেই গুখ বা দুঃখাদির জন্থম্ভৰ করিয়া থাকি, অর্থাৎ মুখ দুঃখাদিরূপে আত্মাকে অনুভৰ করিয়া থাকি, তৎপর ৰেই উহা অভ্যস্ত হয়, তখন বাস্তবিক সেই মুখ খাদি অবস্থাটি থাকিলেও আর তার মন্থস্থতিটা আমাদের গ্রাহে আইসে না ; এজন্য তখনও বলি,—“আমাদের সেই সুখ বা হুঃখ এখন নাই”।