পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१४ } ধৰ্ম্মব্যাখ্য' । ২১ধ" নায় অযোগ্য হয়, আবার সেই সেই পদার্থের নিয়মিত মাত্রার অপেক্ষায় আতিশয্য হইলেও দেহটা অকৰ্ম্মণ্য হয়,-শক্তি পরিচালনায় অযোগ্য হয়। . সুতরাং শক্তি পরিচালনায় বাধা পড়ে, এইজন্য শেষে সেই একই বস্তু দুঃখজনক বলিয়া অনুভব হইতে থাকে। কিন্তু মুখ যদি বাহিরের দ্রব্যাদি দ্বারা বাহির হইতে উৎপন্ন, ও আত্মাতে সংলগ্ন এবং আত্মার অতিরিক্ত কোন একটা গুণ বিশেষ বা শক্তি বিশেষ হইত, তবে এরূপ কিছুই সম্ভব ছিল না। অর্থাৎ উদরটা পরিপূর্ণ হইলে, কিম্বা উপযুক্ত মত মিষ্টাদি দ্রব্য থাইলেও আবার ক্রমাগত সেই সকল দ্রব্য খাইতে কেবল মুখামুভবই হইত, কিন্তু শেষে মুখ না হওয়ার কিম্বা দুঃখ হওয়ায় কোনই কারণ হইত না ; উদর যতই পরিপূর্ণ হউক না কেন, যতই মিষ্ট খাওনা কেন, মিষ্টাদি দ্রবা খাইলেই, ক্রমাগত তোমার আহার জনিত সুখ হইতে থাকিবে ; এবং দুঃখ হওয়ার তো কোন কারণই নাই, কারণ তোমার মতে, যখনই তুমি মিষ্টাদি দ্রব্য মুখস্থ করিবে, তখনই ঐ দ্রব্য রসনা-স্বায়ুর সাহায্য লইয়া তোমার আত্মার মধ্যে সুখাদি উৎপাদন করিবে, তাহ অব্যৰ্থ। g আরও দেখ, যদি বহিস্থ দ্রব্য সংযোগে আত্মার মধ্যে স্থখ দুঃখ রূপ কোন একটা নুতন গুণ জন্মাইত, তাহা হইলে একই দ্রব্যের দ্বারা কাছারও মুখ কাহার ও দুঃখ হইতে পারুিত না, কিম্ব। সুখদুঃখের তারতম্য * হইত না, অর্থাৎ এক এক প্রকার খাদ্য বস্তুর দ্বারা সকলেরই সমান পরিমাণে মুখ বা দুঃখ হইত ; কেন না সেই একই বস্তু, সকলেরই রসনাদির অন্তর্গত স্নায়ু ও আত্মার সংসর্গ করিতেছে ; আত্মার সঙ্গে সম্বন্ধ হইলেই সে তাহার কার্য্য-মুখ দুঃখ জন্মাবে, যেহেতু তুল্য কারণ থাকিলে তুল্য কাৰ্য্য হয়, ইহা পণ্ডিতগণ অঙ্গীকার করেন। বাস্তবিক কিন্তু এক-বস্তুর আহারের দ্বারা সকলেরই সুখ বা দুঃখ হইয়া থাকে না, একই মিষ্ট দ্রব্যের আস্বাদে তোমার মুখ হয়, আমার দুঃখ বোধ হয় ; কাহার বা অধিক কটু দ্রব্যেই মুখ হয়, কাহার বা সামান্ত কিঞ্চিৎ কটুদ্রব্যও ঝোল) অতি স্থঃখ अन अश्छूङ इग्न, कांशत्र७ वा cषनै मांजाब गयन बः चब्रजश प्रश्वबनरू, কাছারও বাউহা অতি সামান্ত পরিমিত হইলেও নিতান্ত দুঃসহ, এইরূপ প্রায়