পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8ર ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [ তৃতীয় t করিয়াছেন, সেই প্রত্যক্ষই অধ্যাত্ম তত্ত্বের মুখ্যতম প্রমাণ এবং পরীক্ষণ । পূৰ্ব্বতন অসখ্য মহর্ষিগণই সমস্ত অধ্যাত্ম তত্ত্বের এইরূপ প্রত্যক্ষ পরীক্ষা কৰিয়া দেখিয়াছেন ( বেদের অভ্রান্ততা প্রমাণ করা কালে ইহা বুঝাইয়া দিৰ ) । অতএব বাহিরের বিচার তর্ক দ্বারা সেই প্রত্যক্ষীকৃত বিষয়ের সত্যতা বিনষ্ট হুইবে কেন ? বিশেষতঃ, আজ কালও র্যাহারা অনুভবশীল, অন্তর্জগতে প্রবেশে যাহাজের ক্ষমতা আছে, র্যাহারা আন্তরিক অস্তিত্ব বা অন্তঃসারবান পুরুষ তাহারাও অন্তর্দৃষ্টি দ্বারা সমস্ত অধ্যাক্ষ্মতত্ত্বই প্রত্যক্ষ করিয়া থাকেন। সুতরাং, এখনও পরীক্ষার উপায় আছে, কিন্তু তোমাদের আন্তরিক অস্তিত্বই নাই, এজন্ত অন্তর্জগতে প্রবেশের ক্ষমতাও নাই, জাস্তরিক অনুভবও নাই। তোমরা ইন্দ্রিয়াদির সাহায্যে সৰ্ব্বদাই বহির্জগতে বিচরণ করিতেছ, অন্তর্জগতের কোন তত্ত্বই রাখ না ; অতএব তোমাদের উহ! প্রত্যক্ষ পরীক্ষণ করার ক্ষমতা নাই। এজন্য যতদিন সেই ক্ষমতা না হয় ততদিন শাস্ত্রকেই বিশ্বাস করিতে হইবে, এবং অনুভব বিহীন ব্যক্তির কুতর্কে অনাস্থা করিয়া শাস্ত্রাঙ্গুমোদিত বিচারেই নির্ভর করা উচিত। শিষ্য। বিচার তর্কের দ্বারা যদি হিন্দুদের অধ্যাত্মতত্ত্ব প্রমাণ করা ন হইয়া থাকে, তবে ন্যায়াদি দর্শনশাস্ত্রের স্বষ্টি হইল কেন ? উস্থাতে তো মানসিক প্রত্যক্ষের কোন কথাই শুনা যায় না, উছাতে কেবল ঘোরতর তর্ক বিচারের দ্বারাই তত্ত্বনির্ণয় করা হইয়াছে। আচাৰ্য্য। ন্যায়াদি কোন দর্শনেরই এরূপ মত নহে যে, বিচারই অধ্যান্থতত্ত্বের প্রমাণ, প্রত্যুত প্রত্যেক দর্শনেই প্রত্যক্ষমূলক বেদকে সকল প্রকার অধ্যাক্স বিষয়ের একমাত্র প্রমাণ বলিয়া গিয়াছেন। কিন্ধ যাহারা ঐ সকল তত্ত্ব অনুভব করিতেছেন না, কেবল বেদ ৰাক্য দ্বারাই অধ্যাত্ম তত্ত্বের জ্ঞান শিক্ষা করিতেছেন, তাছাদের মনে যদি কোন প্রকার সন্দেহ হয়, কিম্বা কোন নাস্তিক আসিয়া যদি কুতর্ক জালের স্বারা উহার বিশ্বাস বিচলিত করে, তাহ নিরসনের নিমিত্তই দর্শন শাস্ত্রের चदstबना । उछाउँौउ cकांन नभtनहे नूडन ८कांन अंशाद्यज्रख्द्र चांवि