২৪৬ יאfsן וזאןז, [छुउँौग्न बांभरश्वजैौष्ठामांश्रउबर्रुभांtनषू उावांन7५ॉफू१ उदउिं न झबTांनjर्षाश् यथा স্ববর্ণভাজনগু ভিন্নাস্তথা ক্রিয়মাণস্য ভাবান্যথাত্বমিতি। * * * (প, দ, ৩ প। ১৩ হু বেদব্যাসভাষ্য) অর্থ—চিত্ত বা অন্তঃকরণের (যাহাকে চৈতন্তের বিমিশ্রণে জীবাত্মা বলিয়ু আসিয়:ছি তাহার ) তিন প্রকার পরিণাম হইয়া থাকে। এক,—ধৰ্ম্ম পরিণাম, দ্বিতীয়,—লক্ষণ পরিণাম, তৃতীয়,—অবস্থা পরিণাম। নিরোধ (সংযমশক্তি, ) যাহা হইতে ভক্তি প্রভৃতি সমস্ত ধৰ্ম্মবৃত্তির বিকাশ-যাহ পূৰ্ব্বে (৬৫ পৃ ২৬ পং) অতি বিস্তার ক্রমে বলিয়াছি, তাহা ; আর বু্যখন শক্তি,—যাহা হইতে পরিচালন শক্তি এবং পোষণ শক্তি আর তদন্তর্গত সমস্ত শক্তির বিকাশ হয়, তাহা ; অর্থাৎ পরিচালন ও পোষণাদির অন্তর্গত সকল প্রকার শক্তি আর সংযমের অন্তর্গত সকল প্রকার শক্তি ইহারা সকলেই জীবাত্মার ধৰ্ম্ম, ইহাদের যে সময় সময় এক এক বার পরিস্ফূৰ্ত্তি হওয়া আর নিতান্ত ক্ষীণত হওয়া, তাহার নাম ধৰ্ম্ম পরিণাম”। তন্মধ্যে সখন নিরোধ বা সংযম ধর্মের পরিস্ফূৰ্ত্তি হয় তখন আত্মার নিরোধ ধৰ্ম্মের পরিণাম হইল, আর যখন কোন প্রকার পরিচালন বা পোষণাদি ধৰ্ম্মের পরিস্কৃত্তি হয়, তখন আত্মার বুখিনি ধৰ্ম্মের পরিণাম হুইল। এই গেল ধৰ্ম্মের পরিণাম, তৎপরে লক্ষণ পরিণাম । 4 & o . আত্মার ঐ সকল ধৰ্ম্মবিকাশের পূর্বকালীন অবস্থা, বৰ্ত্তমান ভাব, এবং অতীত কালের ভাবকে "লক্ষণ” বলে। ঐ সকল লক্ষণ প্রাপ্তিকে "লক্ষণ পরিণাম” বলে। ইহাও আত্মার উভয়বিধ ধৰ্ম্ম সম্বন্ধেই অাছে। সংযম এবং তদন্তৰ্গত শক্তিও অনাগত, বৰ্ত্তমান এবং অতীত ভাব প্রাপ্ত হয় । আবার বুখান এবং তদন্তৰ্গত পরিচালনাদি শক্তিও অনাগত, বৰ্ত্তমান এবং অতীতাবস্থা প্রাপ্ত হয়। যখন সংঘম শক্তির পরিস্করণ হয়, তখন উৎ। পূৰ্ব্বকার অনাগত লক্ষণ বা অপ্রকাশিত ভাব পরিত্যাগ করিয়া উস্থা বর্তমান লক্ষণ বা অভিব্যক্ত ভাব গ্রহণ করে। ইহাই উহার দ্বিতীয় *छ्ध्नः ।” - কিন্তু এই বর্তমান ভাৰ প্রাপ্ত হইলেও যে উহা সেই পূৰ্ব্বাবস্থা বা ভবিতব্য অবস্থা হইতে পৃথক একটি জিনিষ হইতেছে তাহী নহে। উহা অতীত এবং
