so શ છ ] ধৰ্ম্মব্যাখ্য' । Հե-3 ऊँझिथिउ ७थं८अंद्र छब्रय निकाँउ ७ऐ cय, स्रभtcनब्र श्रख८द्र व्ख८ब्र যে আমাদের অস্তিত্ব বা “আমির” প্রকাশ ভাবটি রহিয়াছে, তাহ কোন বস্তুর কোন প্রকার গুণ বা ক্রিয়া বা শক্তি বিশেষ নহে, এবং কদাপি উৎপন্ন, বিনষ্ট, পরিবর্তিত, পরিবৰ্দ্ধিত, হ্রাস প্রাপ্ত, বা অপ্রকাশিত হয় না। উহা সৰ্ব্বদাই সমভাবে আছে শাস্ত্রে ঐ পদার্থটিকেই পুরুষ, চৈতন্ত, ব্রহ্ম এবং সত্তাদি নামে অভিহিত করিয়াছেন। ইহাই এই অমূল্য পাতঞ্জলীয় স্বত্র ও ভীষ্যের মৰ্ম্মার্থ। এই কথাটি বিশেষরূপে বুঝিতে হইলে প্রথমে একটি কথা বুঝিয়া লও, নচেহ, ঐ ভাষার্থ গ্রহণ করিতে পরিবে না । সেই কথাটি এই,–সংসারে সৰ্ব্বত্রই “ বিশেষ্য ” আর " বিশেষণ ” এই দুইটি বিষয়ের ব্যবহার হইয়। থাকে। যাহার সময় সময়ে এক এক রূপ বিশেয বিশেষ অবস্থা হইয়া থাকে, তাহাকেই “বিশেষ্য’ আর ঐ অবস্থাগুলিকেই “বিশেষণ” বলিয়া লোক ব্যবহার করিয়া থাকে। ঘট পটাদি দ্রব্যের সময়-সময়ে, পোড়া, কাচা, নীল, পীত ইত্যাদি নানা প্রকার অবস্থা হইয়া থাকে, অতএব ঘট পটাদি দ্রব্যগুলিই “বিংশষ্য’ আর ঐ সকল অবস্থাগুলিকে ঘট পটাদির “বিশেষণ” বলা গিয়া থাকে। এ জন্য যে যে কথা গুলি এই বিশেষ্য আর বিশেষণের প্রকাশক, তাহাদিগকেও বিশেষ্য আর বিশেষু বলা গিয়া থাকে। বিশেয্যর বোধক কথাটিকে বিশেষ, আর বিশেষণের বোধক কথাটিকে বিশেষণ বল গিয়া থাকে। “ঘট” এই কথাটি ঘট বস্তুটির (বিশেষ্যের) বোধক, এ জন্য উহাকে বিশেষ্য বলিয়া থাকে, এবং “মুনার” “কুৎসিত” ও “নীল” “পীতাদি” কথাগুলি উহার অবস্থার (বিশেষণের) বোধক, এজন্য উহাদিগকে উহার বিশেষণ বলিয়া ব্যবহার হইয়া থাকে। বস্তুতঃ, দ্রব্যগুলিই বিশেষ্য আর বিশেষণ হইয়া থাকে। e এই বিশেষণ প্রথমে দুই প্রকারে বিভক্ত হইতে পারে, এক,—“তদtত্মিক,” দ্বিতীয়,-“সাংস্রৰিক” ষে কোনরূপ বিশেষ অবস্থাকে, বিশেষ্য দ্রব্য হইতে পৃথক বা বিভক্ত বা বিশ্লিষ্ট করিয়া দেওয়া যায় না, তাহীই তাছার “তাত্মিক বিশেষণু”, আর যে অবস্থা বিশেষের সহিত, বিশেষ্যদ্রব্যের কথঞ্চিং সম্বন্ধ মাত্র, থাকে ; সুতরাং উহা বিশ্লিষ্ট বা বিস্তুকও হইতে পারে,
