পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શ છ ] ধৰ্ম্মব্যাখ্য' । S)이 이 (১৫৬পৃ ১ প ) করিতে করিতে যখন এরূপ অ1স্থ হয় যে, মনে নিজে অস্তিত্বট যেন আর কিছুই অনুভূত হইতেছে না, কেবল সেই ধ্যেয় বিযয়েরই জ্ঞান হইতেছে ; সেই প্রগাঢ়তম ধানাবস্থার নামই সমাধি ।” ( পা, দ, ৩ পা, ৩ স্থ ) । এখন জানা গেল যে পুৰ্ব্বে (১৪৩ পূ ১৬ প অবধি) যে ধারণ, তার ধ্যানের কথা বলা হইয়াছে, এই সমাধিও সেই জাতীয় জিনিয; সেই জাতীয় কেন, ধারণা ধ্যান সমাধিক একু পদার্থই বলা যাইতে পারে। এক চিস্তাই, এক অধস্থায় ধারণা, আর এক অবস্থায় ধ্যান, আর এক অবস্থায় সমাধি বলিয়া গণ্য। এজন্য, ধোগ শাস্ত্রে এই তিনটিকেই এক সংজ্ঞায় ব্যবহার করেন ; সেই সংজ্ঞাটিই “সংযম” । পতঞ্জলদেব বলিয়াছেন “ত্রয়মেকন্তু স যমঃ” “ একই বিষয়ে ক্রমপরম্পরা অনুষ্ঠিত ধ: ৭, ধ্যান, আর সমাধিকে একমাত্র ‘সংযম’ নামে ব্যবহার করা যায়। ঈশ্বরকে লক্ষ্য করিয়া যথাক্রমে ধারণ ধ্যান সমাধি করিলে ‘ঈশ্বরে সংযম ক ; বলা যায়।” ( পা, দ, ৩ পা, ৪ স্থ )। সংযম কথাটি অমিল্লা ও বরিস্কার ব্যবহার করিব ; এই জন্য এই কথাটি বলিয়। রাখিলাম। আবার আর এক কথা,— ধ্যানেরই যদি প্রগাঢ়তম অবস্থা-বিশেষের নাম ‘সমাধি” হইল, এবং ধ্যানেরই পুৰ্ব্বতন অবস্থ “ধারণা” তবে ধারণ, ধ্যান বাদ দিয়া কেবল সমাধি কখনই হইতে পারে না। যেখানে সমাধি তাহারই পূৰ্ব্বে’ ধ্যান, ও ধারণা থাকিবে ; প্রথম ধারণা হইবে, তৎপর ধ্যান, পরে আবার সেই ধ্যানই সমাধি অবস্থায় পরিণত হইবে। এজন্ত শাস্ত্রে এই তিনকে একত্রিত করিয়াই ইছাদের ক্রিয়া প্রণালী প্রদশিত আছে, অর্থাৎ সৰ্ব্বত্রই “সংযমের” কার্য্য প্রণালী উপদিষ্ট আছে, কিন্তু কেবল সমাধির কার্য্যাদি কোনখানেই দর্শিত হয় নাই। তবে অবশ্যই, ঐ তিনের মধ্যে সমাধিই মুখ্যতম ; কারণ সদাদ্বিপর্যন্ত fন হইলে, কোন কাৰ্য্যই সিদ্ধ হয় না। অতএব সংযম কথাটর ও সমাধিই মুখ্যতম লক্ষ্য, এইজন্য এই প্রকরণে, সম্পূর্ণ সংযমের কথা থাকিলেও, ইহা ‘সমাধি প্রকরণ ৰলিয়া গণ । ज९यभ वा थाङ्गण "Tान नमाथि, aर्थप्न डिम ७यको व्र विङङ्ख इद्दे८ठ