পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

५४ ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ○ >> কিন্তু ইক্রিয় অবধি আর সকলেরই সম্বন্ধ থাকে। সুতরাং তখন দেহ ও उद्माजानिब्र चन्नङ्गडि इज़ न, किरू इंसिग्नानि जरूरशद्रई अश्छूउि इग्न। অতএব সানন্দ সমাধিতে, আমন্দ, অস্মিতা এই দুই অবস্থামাত্র নিহিত থাকে। কিন্তু আনন্দাবস্থার প্রবলত। নিবন্ধন, উহ। ‘সানন্দ সমাধি’ বলিয়াই কথিত হইয় থাকে। অস্মিত মাত্র-সমাধিতে কেবল মাত্র অস্মিতাই থাকে, তাহাতে আর কিছুই থাকে না। কারণ, তখন দেহ, তন্মুfত্র, ইন্দিয় ও মন হইতে, যোগীর “আমির” সম্বন্ধটি বিশ্লথ হয়। ইন্দ্রির মনের তখন অস্তিত্বই থাকে না, উহা অভিমানে লীন .ं ब्र' यं । এই চারি প্রকার সমাধিতেই দেহাদি বিষয়ের জ্ঞান বা অনুভব থাকে, এ নিমিন্ত উহাদের নাম সম্প্রজ্ঞাত সমাধি, ইহাই উক্ত ভায্যের অর্থ’। এখন বোধ হয় বলা বাহুল্য যে, এই চতুৰ্ব্বিধ সমাধিতেই যে কেবলমাত্র দেহ আর তন্মাত্ৰাদি-জড়পদার্থেরই অনুভূতি হয়, তাহী নহে, তৎসঙ্গে বিমিশ্রিত বা একত্রিত হইয়া চৈতন্যস্বরূপ আত্মাও মলিনভাবে অনুভূত বা প্রকাশিত হয়েন। কারণ সেই স্বপ্রকাশ বস্তু সহিত সংশ্লিষ্ট হয় বলিয়াই যখন, ইন্দ্রিয় মন প্রভৃতি প্রকাশ পাইতেছে, তখন ইহারাই কেবল প্রকাশিত হয়, অfর যিনি প্রকাশিত করিতেছেন, তিনি প্রকাশিত হয়েন না, তাহ কদাচ সস্তুবে না। তবে অবশুই তিনি ইহাদৈর সহিত এক ভাবাপন্ন হয়েন বলিয়া, কর্দমাক্তজলের ন্যায় মলিনভাবে অনুভূত না প্রকাশিত হয়েন । ইহা পূর্কে ই বিস্তাররূপে বলিয়াছি । তাসম্প্রজ্ঞাত-সমাধির বিবরণ । যে সমাধিতে কোন প্রকার প্যান, জ্ঞান চিন্ত না থাকে, তfঃ 1র নাম “অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি’ ; ইহাই ভগবান পতঞ্জলিদেব বলিয়ছেন “বরণ প্রত্যয়াভ্যাস পূৰ্ব্বং সংস্কার শেষোইন্যঃ” (প ১৮ ) “সৰ্ব্ববৃত্তি প্রত্যস্ত সময়ে সংস্কার শেষে নিরোধশ্চিত্তস্য সমাধিরসম্প্রজ্ঞাতঃ, তস্য পরং বৈরাগ্যমুপায়ঃ। সালম্বনে হাভ্যাসস্তং সাধনায় ন কল্পতে ; ইতি নিৰ্ব্বস্তুক বিরাম প্রত্যয়ে। অলিম্বনী ক্রিয়তে, সচার্থশূন্যঃ, তদভ্যাস পূর্বকং হি চিত্তং নিরীলঙ্গনসভাল প্রাথমিল ভবতি ইতোষ নিৰ্ব্বীজঃ সমাধি রসম্প্রজ্ঞাতঃ ( ঐ ভায্য ) “ইনিয়ে