পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খণ্ড] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ৩১৫ নবচ্ছিন্নাঃ সার্বভৌম মহাক্ৰত মৃ” (পা, দ, ২ প', ৩১ জু)। এই গেল যম, এখন নিয়মের বিবরণ শুন । e নিয়ম | “শাঁচ সন্তোষ তপঃ স্বাধ্যায়েশ্বর প্রণিধাননি নিয়মাঃ ” (ঐ ঐ ঐ ৩২ ) শৌচ, সন্তোষ, তপ, স্বাধ্যায় এবং ঈশ্বর প্রণিধানকে নিয়ম বলে। শৌচ ? পবিত্র মৃত্তিক, জল, গোময়াদি দ্বার এবং পবিত্র আহারাদি দ্বারা দেহ শুদ্ধি করাকে দৈহিক বাহ শোঁচ বলে ; মার মনের মলিনতা দূী করণকে আভ্যন্তর শোঁচ বলে। সন্তোষ : আহার এবং শয়নাসনাদূির নিমিত্ত যদৃচ্ছাক্রমে যাহা কিছু পাওয়া যায়, তদ্বারাই পরিতৃপ্ত থাকার নাম “সন্তোষ” । তপ ? বুভূক্ষ, পিপাসা, শীত, উষ্ণ, এবং সকল প্রকার স্থান, সকল প্রকার আসন, সহ করা; আর চান্দ্রায়ণকৃচ্ছসান্তপনালি ব্রতানুষ্ঠান করাকে “তপ” বলে । স্বাধ্যায় ? অধ্যাত্ম-শাস্থের অধ্যয়ন এবং প্ৰণবের জপ করাকে স্বাধ্যায় বলে। ঈশ্বর প্রণিধান ? অনুষ্ঠিত সমস্ত কাৰ্য্যেই আপনার কর্তৃত্ব বোধ বা কর্তৃত্ব বিশ্বাস পরিত্যাগ করিয়া ভগবানেই ভাল মন সমস্ত কৰ্ম্মের কর্তৃত্ব বিশ্বাস করিয়'; তাঃাতেই সমস্ত কৰ্ম্মফল সংন্যাস করাকে ঈশ্বর প্রণিধান বলে। এই পাঁচ প্রকার নিয়মও যখন সৰ্ব্বাবস্থায় সকল সময় অব্যাহত থাকে, তখনই নিয়মের সিদ্ধি হইল । উক্ত যম আর নিয়মের অভ্যাস কালে যদি তদ্বিপরীত বৃত্তির অর্থাৎ হিংসা, মিথ্যা, চৌধ্য, বঞ্চনা, ও কামাদি প্রবৃত্তির, উদয় হইয়া নিতান্ত বাধা জন্মাইতে থাকে, তবে প্রতিপক্ষ চিন্তাই তাহার একমাত্ৰ মহৌষধ। তথন মনে করিতে হয়, “এই ঘোর সংসারানলে লক্ষ লক্ষ বার দংদহমান হইয়া আমি হিংসাদি কুপ্রবৃত্তির পরিত্যাগপুৰ্ব্বক যোগ ধৰ্ম্মের শরণ লইয়াছি, এখন যদি পুনৰ্ব্বার ঐ সকল কুপ্রবৃত্তি দ্বারা অভিভূত হই, তবে আর আমার *ठि नाई,-उ८व चांद्र ग९नाद्रनग नितंशिठ श्न न, अनाबू यनछ কালের জন্য দগ্ধ হইতেই চলিলাম” ইত্যাদি চিন্তা এবং হিংসাদির তত্ত্ব বিষয় চিন্তা করিলেই উছার নিবৃত্তি হইতে পারে ; ইহাই তখন ঔষধ। “বিতর্ক বাধনে প্রতিপক্ষ ভাবনম্।।” (প, দ, ২ পা, ৩৩ স্ব )। উক্ত পাচ