qofsyfeiri | »ፃ স্রোতস্বিনী প্রবৃত্তি ” বলা যায়। অতএব শিবসংহিতাতে লিখিত আছে, “তেচোদ্ধস্রোতসো নিত্যং’ ইত্যাদি যাহারা সাধনের অনুষ্ঠান করেন, তাহদের সর্বদা উৰ্দ্ধ-স্রোতস্বিনী প্রবৃত্তি হয়। অতএব সাঙ্খ্যতত্ত্ব কৌমুদীতে বলিয়াছেন,— “ধৰ্ম্মেণ গমনমূদ্ধ৯ গমনমধস্তাদ্ভব ত্যধৰ্ম্মেণ” ধৰ্ম্ম প্রবৃত্তির পরিচালনা দ্বারা আত্মার উদ্ধগুতি, আর অধৰ্ম্ম প্রবৃত্তির পরিচালনা দ্বারা আত্মার অধোগতি হইয়া থাকে। এই কথাটা পরিষ্কাররূপে বুঝিতে হইটে আর একটা কথা মনে করা আবশুক। সেই কথাটা এই ;—“ত্রীণি খলু স্থানানি নিযুজ্যমান শক্তি মাত্রস্যৈব, স্বত্র স্থানম্, প্রবাহুস্থানম্, নিয়োগ স্থানমিতি ” । কার্য্যে প্রবর্তমানশক্তি (ক) মাত্রেরই তিনটী স্থান থাকে —স্বত্রস্থান 6), প্রবাহস্থান (২), নিয়োগস্থান (৩)। যেস্থান হইতে কোন শক্তির সমুখান হয়,সেখানে তাহার “স্বত্রস্থান’ (গ),যেখান দিয়া ঐ শক্তিটা প্রবাহিত হইয়া চলিয়া যায়, সেখানে তাহার “প্রবাহস্থান’ ( গ )। আর যেখানে গিয়া ঐ শক্তিটা অন্ত বস্তুর সহিত মিলিত হয়, সেখানে তাহার “নিয়োগস্থান’ (ঘ ) । মনে করুন, একটী কাঠের ঘোড়ায়- ব্লশী লাগাইয়া একটা বালক টানিতেছে। এখানে, যে আকর্ষণশক্তিটা দ্বারা দারুময় অশ্বট বালকের দিকে যাইতেছে, সেই শক্তিটা বালকের হস্ত হইতে সমুখিত ; এনিমিত্ত বালকের হস্তে ঐ শক্তির “স্বত্রস্থান । ” পরে ঐ শক্তিট রশী দ্বারা প্রবাহিত হইতেছে, এ নিমিত্ত ঐ রশীতেই শক্তির “প্রবাহস্থান ।” পরে কাঠময় অশ্বে গিয়া ঐ শক্তির যোগ হইয়াছে, এ নিমিত্ত্ব কাঠমন্ত্র অশ্বেই ঐ “শক্তির নিয়োগস্থান।” এখন জিজ্ঞাস্য, বালকের হস্তের ঐ আকর্ষণ শক্তিটি আবার কোথা হইতে আসিল ?—আত্মা বা মনের বাসস্থান মস্তিষ্ক * হইতেই ঐ শক্তি (*) (force); (4) (Intensity); (ii) Direction); (8) Point of application)
- “তা এতাঃ শীর্ষঞ ছিয়ঃ শ্রিতাশ্চক্ষুঃ শ্রোত্ৰং মনোবাকুপ্রাণঃ” । (्रख८ब्राह्मiब१]*ब्र २च।१ । • खेंऽ ।। 8 १ । ऎश्iब्र चक्ष- -
