পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શહ ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ৩২১ হওয়ার জো নাই। অতএব “তষ্মিনৃ সতি শ্বাস প্রশ্বাসয়োগতি বিচ্ছেদঃ প্রাণায়ামঃ” ( ২ প৷ ৪৯ স্ব ) “আসন সিদ্ধি হইলে পর প্রাণায়াম করিবে । শ্বাস এবং প্রশ্বাসের গতি রোধ করাকে প্রাণায়াম বলে। অর্থাৎ যখন শ্বাস ও প্রশ্বাস কিছুমাত্র থাকিবে না, এককালে নিস্তব্ধ হইবে তখনই পুর্ণ প্রাণায়াম হইল”। কিন্তু স্মরণ রাখিও যে, এই প্রাণায়াম 'হঠ যোগের প্রাণয়াম নহে, ইহাতে নাসারন্ধ, অবরুদ্ধ করার কোন প্রয়োজন নাই। ইহা অন্তরে অন্তরেই করিতে হয়। প্রথমৈ, যে প্রাণ শক্তির দ্বারা ফুপ্‌ফুসের পরিচালনা হইয়৷ শ্বাসবায়ুর গতায়াত হইতেছে তাহাক অভিনিবিষ্ট ভাবে লক্ষ্য করিতে হয়, লক্ষ্য করিয়া সেই খানেই তাহাকে বিরুদ্ধ বা সংযুক্ত করিতে হয়। তবেই ফুপ্রফুসের ক্রিয়াও ছইল না, নিশ্বাস প্রশ্বাসও হইল না । কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত দেহের উপর পূর্ণ মমতা বা অহংভাব থাকিয়া পূৰ্ব্বো ৰু শারীর প্রযত্ন (৩১৮ পূ ) কাৰ্য্য করিতে থাকিবে, অর্থাৎ তোমার আত্মা এই দেহটিকে “ আমি, ’’ আমার” বলিয়। ধরিয়া রাখিবে, ততক্ষণ প্রাণ শক্তি ও দেহের উপরে সবেগে কাৰ্য্য করিবে। অতএব তভক্ষণ তাহাকে নিরুদ্ধ বা সংঘত করা যায় না, স্বতঃাং ঐ শারীর প্রযত্ন শৈথিল্য করিয়া আসন সিদ্ধি হইলেই এই প্রাণtয়াম করা বিহিত ও অনুষ্ঠেয়, কিন্তু ব্যাপারটি বড় কঠিন ৭ প্রাণায়াম বিভাগ । এই প্রাণায়াম চারি ভাগে বিভক্ত হইয়াছে,—“বাহাভ্যস্তর স্তস্তবৃত্তির্দৈশ কাল সংখ্যাভিঃ পরিদৃষ্টে দীর্ঘ স্বক্ষঃ। ব’হাভ্যন্তর বিষয়াক্ষেপী চতুর্থ।” ( পা, দ:, ২ পা ৫০-৫১ স্থ) ইiার ভাষ্য, “ যত্র প্রশীদ পুৰ্ব্বকোগত্যভাবঃ সবাহঃ, যত্র শ্বাস পূৰ্ব্বকোগত্যভাবঃ সমভ্যন্তরঃ তৃতীয়স্তস্ত বৃত্তি ধত্রোভয়া ভাবঃ সৰ্ব্বং প্রযস্থাৎ ভবতি, যখুতথেন্তস্তম্পলে জলং সৰ্ব্বতঃ সঙ্কোচ মাপদ্যতে তথাদ্ধয়োযুগপদগত্যভাব ইতি। গ্রেয়োপ্যেতে দেশেন পরিদৃষ্টা,– ইয়ানন্ত বিষয়োদেশ ইতি। কালেন পরিDDmm BBBBDDBBBBBBBB BBBS BBB LSBBBBB প্রস্বাসৈঃ প্রথম উদঘাত স্তদ্বন্ধিগৃহীত শ্চৈতাবদ্ভি দ্বিতীয় উদঘাত এবং 8 ○