পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

é१३ ধৰ্ম্মব্যাখ্য' । ]*זיאו भडिब्र नहिउ जाषाव्र “ आभिए बकन? विभूङ इहैव । उर्थन भानजाग्नछान (२२ १ & * ) रुहेrङ थाक्टिव ।। 4३ नंगटग्र भू#ीं क्व निद्र:भ अथाज्जिकैौ শক্তিগুলিও অধিকতর বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইবে। ইহাই সানন্দ সমাধির দ্বিতীয়াবস্থা। অস্মিতামাত্র সমাধির বিবরণ। তৎপরে, পূৰ্ব্ব নিয়মেই নিরোধ শক্তির পরিবৃদ্ধি হইয়া, অভিমানে সমাধি হয়, তখন মন অভিমানে বিলীন হইয়া যায়, মনের স্বরূপ নিরোধ হয়, ( ৮১ পৃ ১৭ প) তৈরাং মানসাত্মাঙ্কানেও বিনষ্ট হয় এবং মনের সহিত আত্মার আমিত্ব ভাবও বিনষ্ট হয়। তবেই মনের বন্ধন ছুটয় গেল ; মন হইতে মুক্তি হইল। তখন নিৰ্ব্বত্তিক অভিমানাত্ম জ্ঞান ( ১২পূ ১৮প ) হইতে থাকে এবং তাছাতে যে যে অবস্থা বলা হইয়াছে ( ১০৩ ৩প) তাহাই হয়। এ সময়ে আধ্যাত্মিক শক্তিগুলি আরও অধিক বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়। ইহাই অস্মিতামাত্র সমাধির প্রথমাবস্থ। । তংপর এই সমাধিতে পটুতা লাভ করিলে পূৰ্ব্ব নিয়মেই, নিরোধ শক্তির বৃদ্ধি হইয়া অভিমানের স্বরূপ নিরোধ হয়, এবং বুদ্ধিতে সমাধি হইয়া যায়। তখন অভিমান বুদ্ধিতে বিলীন হয়, সুতরাং অভিমানের अश्छूडि थांप्क नl, હઃ নিৰ্ব্বত্তিক অভিমনাত্মজ্ঞানও থাকে न', সুতরাং অভিমানের সহিত যে “আমিত্ব বন্ধন” ছিল, তাহ হইতে মুক্ত হয়। এখন কেবল বুদ্ধি আর আস্থারই অনুভূতিটি থাকে, এখন নিৰ্ব্বত্তিক বুদ্ধ্যাক্সজান হইতে থাকে, যোগীর আমিত্বটি তখন কেবল আত্মা বুদ্ধির উপরেই নির্ভর করিয়া থাকে। এই সময়ে পুৰ্ব্বনিয়মানুসারে অনেকগুলি আধ্যাত্মিক শক্তি বিঞ্চসিত , হয়। ইহাই অস্মিতামাত্র সমাধি । দ্বিতীয়াবস্থা । নিববীজ-সমাধির বিবরণ। অস্মিতামাত্র সমাধিতে নৈপুণ্য হইলে ক্রমেই পূৰ্ব্বোক্ত নিয়মে, নিরোধ শক্তির অতিশয় বৃদ্ধি হইয়া বুদ্ধিরও স্বরূপ নিরোধ হয়, স্বতরাং বুদ্ধ্যাক্স