રર s:Jteji l বিনাশও হইতে পারে—যাহা হইলে আমাদের আর মনুষ্যত্বই থাকে না । সুতরাং ধৰ্ম্মের উন্নতি ও অবনতি আছে । তাই শাস্ত্র ধৰ্ম্মোন্নতির নিমিত্ত বারম্বার উপদেশ প্রদান করেন । বিহিত কার্য্যের অনুষ্ঠান দ্বারা ধৰ্ম্মের পরম উন্নতি, আবার নিষিদ্ধ কাৰ্য্যের অনুষ্ঠান দ্বারা ধৰ্ম্মের একেবারে বিনাশও হইতে পারে । প্রাণীর উৎপত্তি । এক্ষণে দেখা যাউক, কি প্রধীরে ধৰ্ম্ম মনুষ্যের জীবন, কি প্রকারে ধৰ্ম্ম মনুষ্যের অস্তিত্ব ভিত্তি, কি প্রকারে ধৰ্ম্ম আছে বলিয়াই মনুষ্য শরীর মনুষ্যাকারে গঠিত; কি প্রকারে ধৰ্ম্মের অভাবে মনুষ্যত্বের অভাব এবং কি প্রকারেই বা ধৰ্ম্মের অভাবে মনুষ্যের শরীরাকার পরিবৰ্ত্তিত হয় । যখন দেখা যায়, কি কীট, কি পতঙ্গ, কি পক্ষী, কি পশু, কি মনুষ্য, সকলেরই শরীর সাক্ষাৎ বা পরম্পরারূপে উদ্ভিজ্জের আশ্রিত, সকলেরই শরীর উদ্ভিজ্জীয় পদার্থ দ্বারা সংগঠিত ; মূল ধাতু, উপধাতু প্রভৃতি ভূত পদার্থ হইতে উদ্ভিজ্জেরা যে একরূপ পদার্থ সংগ্রহ ও প্রস্তুত করে, সেই পদার্থই মন্থৰ্যাদি শরীরের মূল ও মুখ্য উপাদান, তাহারই সংগ্ৰহ করিয়া মনুষ্যাদির শীর। কেহ বা সাক্ষাৎ সম্বন্ধেই উদ্ভিজ্জীয় পদার্থ গ্রহণ করে, কেহ বা পরম্পরা সম্বন্ধে উদ্ভিজ্জীয় পদার্থের সংগ্রহ করে । মনে করুন, উদ্ভিজ্জভোজী শূকর ছাগলাদির সাক্ষ্যৎ সম্বন্ধে উদ্ভিজ্জ দ্বারা শরীরের পুষ্টি সাধন করে, जांदांब्र दT.जानि ९ि९टेष छखुब्रt cनई यां९न चाब्रt >ब्रिशूटे श्ब्र, शङब्रां९ ইছারা পরম্পর সম্বন্ধে উদ্ভিজ্জীয় পদার্থের গ্রহণ করে । মকুষ্যেরাও উদ্ভিজ্জ ও উদ্ভিজ্জভোজী গোদুগ্ধ ও উদ্ভিজ্জভোগীর মাংসাদি দ্বারা দেহের সংরক্ষণ ও পুষ্টিসাধন করিয়া থাকে ; সুতরাং মন্থয্যের সাক্ষাৎ পর ম্পর উভয় রূপেই উদ্ভিজের পদার্থ গ্রহণ করে। বাস্তবিক মনুষ্যাদি কেহই উদ্ভিজ্জ পদার্থ ভিন্ন কেবলমাত্র জল মৃত্তিকাদির পান তোজন করিয়া জীবিত থাকিতে পারে না। जावांब १५म cनथि अंठि७ २किट्टtइन “अथाएफ cब्रङगः ऋाँडै:, अजांभएफ cब्राङ cण्षा, (गदामा९ cब्राऊी दर्दt, दर्दन! cब्र७ eरुषः ?,
