পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NG) ó ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । বিকাশ, বিস্তার ও আকৃতি। এইরূপ এক একটা বৃত্তির ফুরণে সেই সেই বৃত্তির পরিচালক স্বরূপ, চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, রসনা ফুসফুস, হৃৎপিণ্ড, পাকস্থলী প্রভৃতি শারীরিক যন্ত্রের সংগঠন হইয়া ক্রমে একটা পূর্ণ শরীরে পরিণত হইল। এই সময়ে ঈর্ষা, অস্থয়া, হিংসা, দ্বেষ, কাম প্রভৃতির সংস্কার গুলি প্রকাশিত। ঐ সকল বৃত্তির উদ্দীপনের স্থান মস্তকের পশ্চাদ্ভাগ ও অতি সন্নিহিত উদ্ধদেশ। সুতরাং ঐ সকল বৃত্তির ফুণে মস্তিষ্কের বেষ্টন গঠন হইতে লাগিল। এই পৰ্য্যন্ত হইলেই পশুর শরীর সংগঠিত হইতে পারে। পশুর শরীর গঠনের এই শেষ সীমা উহাতে আর কোন শক্তির স্করণের প্রয়োজন হয় না । মনুষ্য শরীরের উৎপত্তি । কিন্তু এই পৰ্য্যস্ত হইলেই মনুষ্যকার হইল না । মনুষ্য শরীর হইতে আর কতকগুলি নুতন শক্তি যাহা পশ্বাদি প্রাণীতে নাই তাহার আবখ্যক। সেই শক্তিগুলি অর্থাৎ ধূতি, ক্ষমা, দম ভক্তি প্রভৃতি পুৰ্ব্বোক্ত বহুবিধ ধৰ্ম্ম শক্তিরজ স্কুর বিকাশ হইল। এই সকল শক্তির উদ্দীপনের স্থান মস্তকের উৰ্দ্ধ ভাগ, স্বতরাং ঐ সকল বৃত্তির স্ফুরণ দ্বারা মস্তকের উপরভাগ গঠিত হইল। এই ধৰ্ম্ম শক্তিগুলি থাকাতে অন্ত অন্ত শক্তির কিছু কিছু হ্রাসবৃদ্ধি নিবন্ধন শরীরের আকার ঈদৃশ বর্তমান অবস্থায় (মনুষ্যাবস্থায়) পরিণত হয়। পশু কীট পতঙ্গ প্রভৃতি সমস্ত শরীরেই এইরূপ আন্তরিক শক্তি স্করণের দ্বারা সংগঠিত হইয়া থাকে। পশুর আস্তরিক শক্তি দ্বারা পাশব শরীর, ৰানরের অস্তিরিক শক্তি দ্বারা বানর শরীর ; বনমানুষের আস্তরিক শক্তি দ্বারা বনমামুৰীয় শরীর সংগঠিত হয়। আন্তরিক ক্রিয়ার পরিবর্তনে কিছু কিছু করিয়া শরীর যন্ত্রেরও পরিবর্তন হয়! অর্থাৎ বানরের আস্তরিক ক্রিয়ার যখন কিছু অন্য প্রকার হইল তখন তাহার শরীর যন্ত্রগুলিরও কিছু পরিবর্তন ছইল। পরে তাছার সস্তান ঐ আকারের জম্মিল । অনন্তর ভাষার আবার আস্তরিক ক্রিয়ার কিছু পরিবর্তন ছুইল, শীর किष्ट्र जनTांढ़ांद्र श्रेण ५द९ ठाशब्र गखान भै नूठन जांकांरब्रब्रहे श्रेण। ५हे खाद्रव इब्र छ जइट्व गएव द९ग८ब्र "ऊ श्रृंउ *ब्रिवर्डन, चाब्रा बांनब्र