পাতা:ধর্ম্ম-সমন্বয় - প্রথম ভাগ.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

韃 কৃতীয় অধ্যায় । ፅ ፅ: শক্তি রাখেন এবং ঐ একটা বালুকাকণর উৎপত্তি হওনের কি আশ্চর্য্যতা নাই ? বিজ্ঞগণ বিবেচনা করিয়া দেখিবেন, ঐ কণা নিৰ্ম্মাণ সম্বন্ধে যে প্রকার তাtশ্চৰ্য্যত আছে তাহা মনুষ্যগণের বুদ্ধির আগম।”;. তদ্রুপ লীলাকারিগণের অলৌকিক আশ্চর্য্য কাৰ্য সম্পাদন মনুষ্য বুদ্ধির অগম্য । যখন বিশ্বজনক প্রথমেই সুর্য্যাদি নির্মাণ করিয়াছিলেন, তাহা যদি কেহ দেঞ্চিত, তবে সে যে কি পর্যন্ত বিস্ময়াবিষ্ট হইত ও তাছার মনে যে কি পরিমাণে আনন্দ অনুভব হইত এবং সে যে তাছাতে কি পর্যন্ত প্রেম ও প্রীতি করিত, তাঙ্গর ছয়ত্ত হয় না, এক্ষণে ভাবিয়া দেখিলেই তৎপরিমাণের স্থানত নাই। তাহা কে কি নিরূপণ করিয়াছেন, ও ক্ষে কি সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, কে'কত দূর ভাবিয়াছেন ও কে ভাবিতে । শক্যত। রাখেন । মনুষের সীমাযুক্ত অপবুদ্ধি যত দূর গমন করিতে পারে, সেই পৰ্য্যন্ত গমন ও অন্বেষণ করিয়৷ নিস্তব্ধ হইতে হয়, এবং পরিণামে বিজ্ঞগণ ক্ষান্ত হইয়। সৰ্ব্বাশ্রয়ের মহিমায় আশ্রয় লুয়েন এবং নিস্তব্ধতাবলম্বন করেন, এবং তথায় মহানন্দানুভব করেন । অবিজ্ঞেরা তমসছিন্ন চিত্তে অন্ধকার অনুভব করেন। বুদ্ধির অগম্য-বিষয় সম্বন্ধে অপূর্ণ ক্ষত সিদ্ধান্তকারীর সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্তই নহে, অনুমান কিছু প্রমাণ নহে,