( ১১৫ } তির পথে অগ্রসর হুইয়াছে ; এবং ধর্মসম্বন্ধে নীতিসম্বন্ধে শিক্ষকপরম্পরায় আশ্রয় করা আবশ্যক বোধ করিয়াছে। বিশেষতঃ বাল্য যৌবন ও বাৰ্ধক্য এই তিনট মনুষের প্রাক্কতিক অবস্থা। ইহার প্রত্যেক অবস্থার ফল তাহার পরবর্তী অবস্থার ভোগ্য । যেমন পূৰ্ব্বে ছন্ত পদাদর স্থষ্টি হইয়াছিল.রলিয়া পরে ছামাগুড়ির সুবিধা হইয়াছে ; যেমন পূৰ্ব্বে জিহ্বা ও ওষ্ঠ ছিল বলিয়। দুগ্ধ চুষিবার পক্ষে ক্ষুবিধা হইয়াছে ; যেমন এই পৃথিবীতে আসিবার পূৰ্ব্বে ইন্দ্রিয়গণ ছিল বলিয়া ৰিষয়ঞ্জানলাভ সহজ হইয়াছে; সেই রূপ বল্যের উপার্জিত শিক্ষাই যৌবনের ভোগ্য হইবে এবং যৌবনের নৈপুণ্য ও কষ্ঠিতই বৃদ্ধ বয়সে শাস্তি ও আনন্দঞ্জদ ছইবে । অতএব বাল্য কালে মানবন্ধদয়ে সহজে যে অঙ্কুর উদ্ভূত হয়, তাহার পুষ্টির জন্য বিশেষ চেষ্টা চাই। সেই সহজ জ্ঞানের অঙ্কুরকে পোষণ করিবার জন্যই উপযুক্ত আচার্যের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজনীয়। নতুবা শিশুর হৃদয়স্থ জ্ঞানাঙ্কুর অতি সহজে ভয় শুষ্ক নিজীব ও নিম্প্রভ হইতে পারে ; অথবা কুটিলভাবে বৰ্দ্ধিত হইয়া মন্দ ফল প্রসব করিতে পারে। অতএব প্রত্যেক মনুষেরই বাল্য হইতে আচাৰ্যস্বীকার কৰা। যিনি বিশেষরূপে ঈশ্বরপ্রসাদ প্রাপ্ত হন তাহার পক্ষেও উছা অকৰ্ত্তব্য নহে ; বরং কর্তব্য ৰলিয়াই প্রায় পৃথিবীর সমস্ত জাতির মধ্যে এই প্রধ