পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ s१०) তাদৃশ বীভৎসাচারী দেখিলে বিরক্ত ছয়, উষ্ণতা প্রকাশ করে, নিন্দ তিরস্কাৱাদি করিতেও পরাঙমুখ ছয় মা । ধৰ্ম্ম যে প্রাকৃতিক মাস্তিকদিগের বিষয় আলোচনা করিলে তাহার আরও ক্ষুদৃঢ় প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। .কি স্বদেশ কি বিদেশ সৰ্ব্বত্রই অত্যপ সংখ্যক মাত্তিক দৃষ্ট হয়। কিন্তু সকল দেশীয় নাস্তিকগণ ধৰ্ম্ম মত খণ্ডনের জন্য বহু সতর্কত অবলম্বন করিয়াছেন। র্তাহারণ ইচ্ছাপূর্বক ধৰ্ম্মমত অস্বীকার করিয়াছেন, আবার অনিচ্ছাপূৰ্ব্বক অলক্ষিত ভাবে উছ স্বীকার করিয়াছেন, এবং অজ্ঞাতসারে ধৰ্ম্মমতপোষক কথাও অনেক স্থলে বলিয়াছেন r বস্তুত: মনুষ্যছদয়ের প্রধান উপাদান ধৰ্ম্ম । এজন্য হৃদয় কখন ধৰ্ম্মশূন্য থাকিতে পারে না ? সহস্ৰ অনৈসর্থিক আবরণে আৱত করিলেও তাহ আৱত থাকে না । মনুষ্য অস্বীকার করিলেও ধৰ্ম্ম মনুষ্যকে অস্বীকার করে না। মনুষ্য ছাড়িতে চাছিলেও ধৰ্ম্ম মনুষ্যকে ছাড়ে না কেন ? ধৰ্ম্ম প্রাকৃতিক। প্রকৃতি পরিত্যাগ করিলে লোক বাচিতে পারে না, প্রকৃতির বিপরীত ব্যবহারে সংসারে অশেষবিধ অনিষ্টের স্বাক্ট ছয় , সেই অনিষ্ট নিবারিত রাখিয়৷ অব্যাছত সুখ ও শান্তি উপভোগ করিবার জন্যই লোকে ধৰ্ম্ম সাধন করে। এই অক্ষুণ্ণ মুখশান্তিভোগের বাসন। এক জন 'কি হুই জনের মছে, সমস্ত মনুষ্য জাতিই এই এক মাত্র সুখ ও শাস্তির জন্য সালায়িত। যদি