( s8० ) স্বাধীনতা পাইয় গৰ্ব্বিত ও অহস্কৃত হইল সত্য, কিন্তু যখন সে মোছ মুক্ত হইয়া প্রদাতাকে এই মহত্তর দানের জন্য সরুতজ্ঞ হৃদয়ে ধন্যবাদ প্রদান পূর্বক আরও তাছার অনুগত হইবে, তখন তাহার কত সুখ শান্তি বৰ্দ্ধিত হইবে । অন্ধের ন্যায় পরিচালিত হইলে তাছার কি ঈদৃশ মুখ শান্তি এবং মহত্ত্ব লাভের সস্তাবনা ছিল ? মনুষ্য যখন এই অমূল্য দান পাইয় অকৃতজ্ঞ হইল, অবিনীত ছইল, অধীর ও গৰ্ব্বিত স্থইয়া উপহার শাসন অমান্য করিল, তখন তিনি তাছার প্রতিকার করেন। তিনি এমন ঔষধ প্রদান করেন যে এক মূহুর্তে পিশাচও মানব হয়, মানব দেবত হুইয়া যায়। সুতরাং ঈশ্বরের ন্যায়পরতা চিরকাল অব্যাহত রছিয়াছে । উপরে যাহা প্রদর্শিত হইল ভাছ দ্বারা নিশ্চয় প্রতীত হইবে, সত্যের সঙ্গে মনুষ্যের অতি ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ। সত্ত ভিন্ন মনুষ্য আর মনুষ্য থাকে না। এক জন আৰ্য্য কবি লিখিয়াছেন, : আহারনিদ্রাভয়মৈথুনঞ্চ সামান্যমেতং পশুভির্নরাণাং । ধৰ্ম্মোছি তেষামধিকোবিশেষো ধৰ্ম্মেণ হীন: পশুভিঃ সমানঃ ৷ ” পশুদিগের আগছার আছে, মিত্র। আছে, ভয় আছে, কাম প্ররতি আছে, মনুষ্যেরও এ সকল আছে। পশু আর মনুষে আর বিশেষ কি? পশুদিগের ধৰ্ম্ম নাই, অর্থাৎ সত্য গ্রহণে সামর্থ্য নাই। ধৰ্ম্মই সত্য এবং সত্যই ধৰ্ম্ম।Tধৰ্ম্ম আর সত্য অভিন্ন পদার্থ, ইহা পূর্ব
