পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २४ ) পাওয়া অসম্ভব । কেন না ইক্রিয়গ্রাহ্য জড় পদার্থ তাহাকে জানিতে অসমর্থ। জানিতে না পারলে ধারণ করিব।” কিরূপে ? অতএব উপাসন৷ চাক্ট, উপাসনা ভিন্ন ঈশ্বর প্রাপ্তির অন্য পথ নাই । চতুর্থতঃ, উপাসনা করিলে আদেশ প্রাপ্ত (অনুপ্রাণিত ) হওয়া যায়। উপাসনা করিতে ন পারিলে, পরমাত্মার সহিত প্রগাঢ় যোগে সম্বন্ধ হষ্টতে না পারলে, আদেশ পাইবার জন্য উপায় নাই। চিত্তের প্রশস্তঙ্গ, মনের একাগ্রতা, ইন্দ্রির সংযম, এই সকল যোগশীলতার প্রথম উপায়। ষে আত্মা এই সকল অভ্যাস করিয়া যোগী হইয়াছে, সেই আত্মা ঈশ্বর কর্তৃক অনুপ্রাণিত, সেই আত্মাষ্ট প্রবল পরাক্রমের সঠিত সংসারে কার্য্য করিতে সক্ষম । আনদিষ্ট জীবন কেবল উদেশ্যবিহীন কুলালচক্রের ন্যায় পরিচালিত হইয়া সংসারে ভ্রমণ করে মাত্র । মনুষ্যজীবনে তাদৃশ উদ্দেশ্যবিহীনতা বড়ই বিড়ম্বনা । সংসারে কৰ্ত্তব্য অসীম। এক वौवहन नष्ट्रमाब्र কর্তৃব্য পালন করা কাহারও সাধারত নহে। এ স্থলে আপন জীবনের লক্ষ্য স্থির করিয়া লওয়া নিভাক্ত श्रादलाक । त्रेईद्र यांच्झ* * शक्र7 कूिद्र शहैदाद्र भूल । সুতরাং উক্ত আদেশই জীবনের অভিনেত্ত । বিবেক এই প্রস্ক্যাদেশলাভের দ্বার। বিবেকের মধ্য দিয়াই আমরা ঈশ্বরাদেশ প্রাপ্ত হইয়া থাকি। আদেশ প্রাপ্ত হইলে কার্য জ্ঞা পর এবং অকাৰ্য্য কাৰ্য ৰলিয়া ভ্রম জন্মিত্তে