পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( منا ) কোন সিন্ধান্ত সিদ্ধান্তের চরম সীমা বলিয়া স্বীকার্য নছে,” সুতরাং ইয়াতে জ্ঞান পরিতৃপ্ত হওয়া অসম্ভব । যখন ঈদৃশ দার্শনিক ব্যাখ্যাতেও মনুষ্য সন্তুষ্ট হইতে পারে না, তখন তাহারা প্রত্যেক বস্তু ও প্রত্যেক ঘটনার মধ্যে নিয়মানুসন্ধান করিতে প্রবৃত্ত হয়। এইরূপ নিয়মানু সন্ধিৎসু মনুষ্যই পরিতৃগু হইতে পারে। কেননা তাহারা যত নিপুণ হুইয়া চিন্তা করিতে থাকে, ততই রাশি রাশি নিয়মের বা প্রমাণের স্বত্ৰসকল প্রত্যেক জগৎকার্য্যের মূলে দেখিতে পায়। ইহাকে কোমত বৈজ্ঞানিক, প্রামাণিক বা নিয়মমূলক উপাধি প্রদান করিয়াছেন। & কোমতের এই মতকে আমরা পণ্ডিতাভিমানীদিগের হৃদয়গ্রাহী বলিয়া স্বীকার করি । ইহা দ্বারা শিক্ষিতসমাজে যত দূর উপকার হওয়া উচিত, বস্তুতঃ তত দূর হুইয়াছে কিনা সন্দেছ ? কোমত বলেন, নিয়মেই সমস্ত বিশ্বব্যাপার চলিতেছে, নিয়ম ভিন্ন কিছুই হয় না ও ছইতে পারে না, এবং নিয়ম ভিন্ন মনুষ্যের জ্ঞাতব্যও আর কিছু নাই। এ বড়ই দুঃখের বিষয় যে, নিয়ম বলিলেই যে নিয়ন্তাকে বুঝ অনিবার্ষ্য কোমতের মুখে একথাটা আসিল না। কেবল যে এই কথাটী আসিল না তাহ নছে। কোমত আবার বলিলেন, জগতের মূলকারণ মানুষের অপরিজ্ঞেয় । যদিও চেষ্টা করিলে এই সকল কথা দ্বার কথঞ্চিৎ মস্তিকতা খণ্ডিতে পারে, তথাপ্তি কোমতের এই কথাতে দুইটা