পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( دی ) জীবণর ক্রমে ক্রমে শিথিল হুইয়া পড়িল । আগে দন্ত সকল ছক্ষ ও মৃন্থ ছিল, তৎপর দৃঢ় ও স্থল হইল, এখন ক্রমে ক্রমে খসিয়া পড়িল । এই সকল পরিবর্তন কিরূপে ঘটিল আমরা তাহার এক বিন্দুও জানিতে পাইলাম মা । কেল প্লাষ্ট্রলাম না ? এ সকল ৰাস্থ্য পরিবর্তম শরীরের, আত্মার মছে । সুতরাং শরীর পরিবৰ্ত্তিত হইতেছে, আত্মা তাছা জানিতেছে না । জড়ীয় প্রকৃতির অতীত আত্মা বাল্য যৌবন প্ৰাৰ্থক্য দ্বারা আক্রাম্ভ হয় না। ফলতঃ বাল্য যৌবন বাৰ্ধক্য আত্মার নাই। আত্মা যত পরিণত হইতে থাকে, যত অধিক দিন অতিক্রম করে, ততই জ্ঞান ধর্থে সমুদ্রত হইয় উঠে, অবনত হয় না । যেমন বাল্য যেবিম বাৰ্দ্ধক্য শরীরের অবস্থা আত্মার মছে, সেই রূপ মৃত্যুও শরীরের বিনাশ আত্মার মছে । আত্মা অনেক যত শরীর তত আত্মা | কেছ কেহ ৰঙ্গেন, “ আত্মা একটা মাত্র, তাছাই প্রতি শরীরে প্রতিভাত ও প্রতিফলিত হইতেছে। যেমন বহু দৰ্পণ স্বৰ্য্য কিরণে রাখিলে প্রত্যেক দর্পণে এক একটা স্বৰ্য আছে বলিয়া বোধ হয়, সেই রূপ,একই আত্ম সমস্ত মানব দেছে .জ্যোতি বিম্ভার করিয়া আছে।” এ মতটীও ভ্ৰমণত্মক । একটা আত্মা কখন বুহু দেহে থাকিয় কাৰ্য করিতে পারে না। স্বৰ্যকিরণ যেমন দর্পণে প্রতিবিম্বিত ছয় মাত্র কার্য্য করে মা ; মানবদেছে আত্মার যদি সেই রূপ প্রতিবন্ধ J9