পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eशभ ढकe । SS প্ৰাচীনক্ষনতে প্ৰথম লক্ষণের সনন্দনাসনাৰ্থ । | “সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম” ইতিবৃত্তম= বৃত্তিঃ, ভাবে নিষ্ঠ প্ৰত্যয়াৎ। ठूख्य अङायः= छाशूख्भू-ठूखाख्ाद ३डि যাবৎ। সাধ্যাভাববতঃ অবৃত্তম = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তম-সাধ্যাভাববাদ-বৃত্তাভাব ইতি যাবৎ। তদ যত্র অস্তি স' সাধ্যাভাববাদ বৃত্তী, মত্বর্থীয়েন প্ৰত্যয়াৎ। তস্য डाय:=नाशांडावलनशूडिङ्गम । उथl5 সাধ্যাভাববাদ-বৃত্তাভাববস্তুম, ইতি ফলিতম! ইতি প্ৰাঞ্চঃ। + “”इंऊि न पृष्ट)tङ, cम्।। झः।।' ङ९"शङि"-अद्भृङ" ইতি চ চৌ: সং ।

  • “ফলিতম” ইত্যত্র “ফলিঙোৰ্থং” ইত্যাপি পাঠ: ; cો; મરા ,

बत्रा बान। এইবার “সাধাভাবিবদ্যুবৃত্তিত্বম”-ইহার অর্থ লিখিত হইতেছে “বৃৎ” ধাতু ভাববাচ্যে নিষ্ঠা (অর্থাৎ ভক্ত ) প্রতায় করিয়া বৃত্ত পদ হয়। ইহার অর্থ বৃত্তি। বৃত্তের অভাব = আবৃত্ত অর্থাৎ বৃত্তাভাব। সাধাভাবিবতের অবৃত্ত = সাধ্যাভাববাদকৃত্ত ; অর্থাৎ সাধ্যাভাববাদ বৃত্তাভাব। তাহা যেখানে আছে, তাহ সাধ্যাভাববাদকৃতী । ইহা, মাতুপ্ত অর্থের ইন প্ৰত্যয় করিয়া নিষ্পন্ন। তাহার ভাব-সাধাভাবিবদ্যুবৃত্তিত্ব। আর তাহা হইলে “সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম” এই সমগ্রপদের অর্থ হইল- সাধ্যাভাববাদ বৃত্ত্যভাববস্তু অর্থাৎ সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাব হেতুতে থাকাই ব্যাপ্তি। ইহা প্রাচীনমতে সমাসাৰ্থ। (बाथII श्रृंज्ञान यहेगा। ) 2s25 Cees sitestCosta এখন যদি কেহ জিজ্ঞাসা করে যে, “অব্যভিচরিতত্ব” পদে যদি এই পাঁচটা লক্ষণ বুঝায়। এবং যদি ঐ পাঁচটী লক্ষণের একটীিও কেবলম্বায়ি-সাধক অনুমিতিতে না যায়, তাহা হইলেই কি “অব্যভিচরিতত্ব’ও ব্যাপ্তির লক্ষণ হইতে পরিবে না ? তদুত্তরে বলা হইল ষে-না, তাহী হইতে পরিবে না। কারণ, একটী নিয়ম আছে যে, “প্রত্যেকের অভাব রাশিই সামান্যভাবের হেতু হয়” । ইহার অর্থ এই যে, যদি পাঁচটা লইয়া ‘একটা কিছু হয়, তাহা হইলে উহার প্রত্যেকের অভাব যথায় থাকিবে ঐ পাঁচটা লইয়া যে “একটি হয়, সেই একটীরও অভাব তথায় থাকিবে । সুতরাং, অব্যাভিচরিতত্ব ব্যাপ্তির লক্ষণ হইতে পারে না। উপরি-উক্ত বাক্যে এখনও আর একটি সন্দেহাবসর আছে। সন্দেহ এই যে, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বাক্যের “ন”কারদ্বয়ের প্রয়োজন কি ? কারণ, দুইটা নিষেধ। যেমন একটী বিধির সমান, যেমন, ঘটাভাবাভাব বলিতে ঘটকে বুঝায়। ইহার উত্তর এই যে, প্ৰথম “ন”কার দ্বারা অব্যভিচরিতত্ব যে ব্যাপ্তির লক্ষণ নয়, তাহা বলা হইয়াছে, এবং দ্বিতীয় “ন’কার দ্বারা লক্ষণ পাচটার প্রত্যেকটি যে ব্যাপ্তির লক্ষণ নয়, তাহা বলা হইয়াছে। সুতরাং “ন’কারদ্বয়ের প্রয়োজন আছে।