of status between the sexes entailed by polygamy, hence the use of women as labouring slaves; hence the life-and-death power over wife and child; and hence the constitution of the family which subjects all its members to the oldest male. Conversely, the type of individual nature developed by voluntary co-operation in societies that are predominantly industrial, whether they be peaceful, simple tribes, or nations that have in great measure outgrown militancy, is relatively altruistic nature”
বাস্তবিক এ compulsory co-operation যেখানে এত ‘binding’, তা লড়াইয়ের জন্যই হৌক, আর পরকালের জন্যই হৌক, নারীর অবস্থা সেখানে তত হীন। ধর্মের গোঁড়ামি, অধর্মের অত্যাচার নারীকে যে কত নীচু করিয়াছিল ইউরোপের মধ্য-যুগ তাহার বড় প্রমাণ। প্রবন্ধের প্রারম্ভেই তাহার কতকটা ইঙ্গিত দিয়া গিয়াছি, এবং আবশ্যক হইলে আরও শত-সহস্র দেওয়া যাইতে পারিত, কিন্তু সে আবশ্যক আশা করি নাই। ধর্মের গোঁড়ামি কেন নারীকে হীন করিল, সে আলোচনা এ প্রবন্ধে অপ্রাসঙ্গিক হইবে; সুতরাং তাহাতে বিরত রহিলাম। শুধু এই স্থূল কথাটা বলিয়া রাখিব যে, ধর্মের বাড়াবাড়ির প্রধান উপাদান বিরক্তি—যা-কিছু সাংসারিক লোকের প্রার্থিত তাহাতেই আসক্তি নাই, এই ভাবটা দেখানো। বিষয়-আশয় টাকা-কড়ি অতি বদ জিনিস—নারীও তাই। “the devil’s gate”—“নরকস্য দ্বারো নারী” এইজন্যই শ্রেষ্ঠ ধর্ম-চর্চার বীজ-মন্ত্র। অর্থাৎ, যদি পরকালের কাজ করিতে চাও ত তাহাকে নরকের দ্বারস্বরূপ জ্ঞান কর, আর যদি ইহকালের কাজ করিতে চাও ত, আমাদের দেশের যে ব্যবস্থা ছিল তাই কর। যতগুলা পারো বিবাহ কর,—তার আট-দশ রকম পথ আছে, এবং মরিলে যেমন করিয়া পারো, সঙ্গে করিয়া লইয়া যাও। না পারো অন্ততঃ জুজুর ভয় দেখাইয়া তাহাকে জড়ভরত করিয়া