মুক্তির দিকে এগিয়ে যাবে সেই পথ আমি আমার রক্ত দিয়ে রাঙ্গিয়ে দিলুম। নেতাজীর বাণী আমার মনে পড়েছে:—
হামারে জওয়ানমার্দো কে খুন হামারী আজাদী কিম্মৎ হোগা। হামারে শহীদো কে খুন—উন্কি বাহাদুরী ঔর মর্দাঙ্গীসে হি হিন্দুস্থান কি মাঙ্গ পুরী হো সেকে গি। হিন্দুস্থানো পর জুলুম-ও-সিতাম তোড়নে ওয়ালে বর্তনভি জবরো সে আদলে কা বাধা স্রিফ খুন সে হি লিয়া বা সেকে গা— জয় হিন্দ।”
এবং তার কথা যেই শেষ হল, সে তার রিভলভারটা বের করলে এবং অমানুষিক কষ্টের সঙ্গে নলটা মুখের মধ্যে পুরে দিয়ে চাপ দিলে ঘোড়ার ওপর···
জয় হিন্দ···জয় হিন্দ···জয়
হাজার হাজার বীর রমণীর জীবন গাঁথার একটি ছিন্ন পত্র মাত্র। কিন্তু তবু আমাদের কানে বাজছে: ‘নেতাজী, আমি আমার রক্ত দিয়েছি—····।
বাবণের চিতার মত জ্বলছে এ রক্তের লাল আগুন···মানসপটে!
পরিশিষ্ট
(গ)
কাগজে প্রকাশিত নেতাজীর পলায়ন কাহিনীর সারাংশ—
১৯৪১ খৃষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মাস। দারুণ শীত! চারদিকে বরফ পড়ছে। সেই সময়ে কাবুলের এক দোকানে দুটি লোক বসে আছে। একজনের নাম উত্তমচাঁদ আর অপর জনের নাম অমরনাথ—উত্তমচাঁদের সহকারী। দারুন শীত
১৫৬