পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় অধ্যায় । NAS) আমাদের যদি এ বিধি থাকত, তাহলে কি আমি বে করি না। আমার তিনটে মেয়ের বিয়ে দি ” ঠাকুরদাদা হেসে বললেন “বলি, তুমি যদি * না বে করতে তবে আর তিনটে মেয়ের বিয়ে দেবার দায় থাকত না-সব ন্যাটাই চুকে যেত।” এই দম্পতির কথা কাটাকাটি শুনিতে অত্যন্ত কৌতুক বোধ হইত। কেহ কাহাকেও কথায় হারাইতে পারিতেন না । ঠাকুবামা “সাবিত্রীব্ৰত” করিতেন। ব্রতের দিন ঠাকুরদাদার সঙ্গে প্ৰাণান্তে ঝগড়া করিতেন না, কিন্তু শত শত উত্যক্ত হইবার কারণ উপস্থিত হইত। পা পূজার সময় ঠাকুরদাদা মুখ ফিরাইয়া পা বাড়াইয়া দিতেন, ঠাকুরমা মনে মনে রাগিয়া গস গস করিতেন, আর বলিতেন—“আজি চুপ করে থাকি, কাল বুড়োকে মজা দেখাব।” বৃদ্ধ বয়সে এই দাম্পত্য কলহ ক্ষুদ্র শিশুর কলহের মত শুনাইত । উভয় উভয়কে ছাড়িয়া এক দণ্ডও থাকিতে পারি।-- তেন না। ঠাকুরমা পাড়া বেড়াইতে গেলে ঠাকুরদাদা ছটফট করিতেন। একবার পিতৃদেব যখন চন্দননগরে ছিলেন, ঠাকুরম ঠাকুরদাদা কিছুদিন আসিয়া সেখানে ছিলেন। একদিন ঠাকুরম DB BLBD BDBDDBD DDDBBBDSDDuuDBDD BDBBB DB করিলেন-“গৃহিনী কোথায়?” ( ঠাকুরদাদার শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা অভ্যাস ছিল)। শুনিলেন তিনি তঁাতি পাড়ায় বেড়াইতে গিয়াছেন। একটু বেড়াইয়া আসিয়া আরও দুবার জিজ্ঞাসা করিলেন—“গৃহিনী এখনও আসেন নি” ? তৃতীয় বার আসিয়া দেখেন সন্ধ্যা হয় তখনও গৃহিনী আদর্শন। এবারে রাগিয়া গেলেন, বলিলেন-“গৃহিনীকে বলে পাঠাও তঁর আর ঘরে আসবার দরকার নেই-তিনি যেন তাতিদের বাড়ীতেই থাকেন।” এবার ঠাকুরদাদা গামছা লইয়া গঙ্গার V