লাটমন্দিরের খবর | ՖՀ\Ց সাত-লোকসান গণনা ভিন্ন অন্ত কথা নাই। রাজকাৰ্য্যে—অর্থাৎ ঐ জমীদারি সেরেস্তায় বছর বছর হিসাব নিকাশ করা হয়, আর পর বৎসরের আয়-ব্যয়েরও একটা ফর্দ তৈয়ের হয়। এই হিসাব নিকাশ করা ফর্দ তৈয়ের করাকে বজেট বলে ; বজেট লাটমন্দিরেই হয়,— আমি সেই বজেটের কথাই বলতে বোসেছি। বছর বছর হয়, এবারও বজেট হোয়েছে। বছর বছর সেই আকি বিক্ৰী, সেই ষ্ট্যাম্প বিক্রী, ইংরেজআমলাদের মেহনং दिखकौ, বিচার বিক্রী, ধৰ্ম্ম বিক্রী—ইত্যাদি নানারকম জিনিস বিক্ৰী হোয়ে থাকে, এবার ও হেয়েছে। তবে বজেটে কেবল খোতেনের ধরণে মোটামুটি টাকার অঙ্কগুলো ধরা হয় মাত্র, বিশেষ খোলসা কিছু থাকে না। যেমন, বিচার খরিদ করাতে রাম চাষার সর্বস্ব গ্যাছে, রাজরাম রায়ের ঘরে এত টাকা দেন। প্রবেশ কোরেছে—এ রকম কোনও ব্যাওরা বজেটে পাওয়া যায় না। তা অন্ত বছর ও থাকে না, এবার ৪ । ছিল না। ফলে এ সব পুরাণে কথার হিসাবে বজেটের কথা না বল্পেও চলত। কিন্তু এবার নাকি একটু বিশেষ খবর আছে, তাই লিখতে হচ্ছে। আর সেই বিশেষ কথাগুলো লোকে বুঝতে পারবে বোলে এতটা ভূমিকাও করতে হলো । ( > বার হাত কঁাকুড়ের তেরো হাত বিচি, আমার ও আসল কথা চেয়ে ভূমিকা বড়। তা করি কি ? যা না বোরে নয়, তা না বোলোই বা থাকি কি কোরে ? O স্থনের কাটতি বাড়াবার জষ্ঠে মুনের দ্বর কমিয়ে দেওয়া হোয়েছে। এতে তুষ্টের দমন শিষ্ট্রের পালন কু-ই হবে। জুনের মহাজনেরা বড় জোফ্লোর , ব্যবসা করে, কিন্তু সরকার বাহাদুরকে ফকি দুেবার চেষ্টাটা বিলক্ষণ আছে—পুরো লাইসেনি দিতে কিছুতেই চায় না। এবার তেমনি জন্ম ! সাবেক দরে গাদা গা জুন কিনে
