छ'सृख्छझाङ ইক্ষুমতীর তীরে শিবালয় নামক গ্রামে আঙ্গিাৱস গোত্রজাত ইন্দ্ৰচুড় নামক ব্ৰাহ্মণের গৃহে জন্মগ্রহণ করিলেন । এবার সাধুসঙ্গের ফল ফলিয়াছে, দীর্ঘ মুগজন্মের পর মনুষ্যজন্ম লাভ করিয়া রাজৰ্ষির ব্ৰহ্মজ্ঞান এবার সিদ্ধ হইয়াছে । গাভী কিম্বা ছাগযদি সহসা সৌন্দৰ্য আবিষ্কার করিবার উপযোগী দৃষ্টিশক্তি লাভ করিত, তখন প্রস্ফুট কুসুমটি ভোজন করিবার লোভ আর তাহার হইত না ; তখন উহা তেঁাহার চক্ষুর আনন্দসাধক হইয়া থাকিত । মহারাজা ভরত এ জন্মে সেইরূপ ব্ৰহ্মানন্দের সঙ্গে জ্ঞানচক্ষু লাভ করিলেন, সেই জ্ঞানলাভের সঙ্গে সঙ্গে ভোগবাসনা তীৰ্তাহার একেবারে তিরোহিত হইয়া গেল । এই জগতের যথার্থ রূপ এবার তাহার চক্ষে ধরা পড়িল । কিন্তু একবার সেই দুর্লভ জ্ঞান পাইয়া তিনি হারাইয়াছিলেন ; এ জন্মে যদি তাহা যায়-ভগবানের মায়া এড়াইবার সাধ্য কোন পুরুষের আছে ? তাহার কৃপাই শুধু মায়াসমূদ্র উত্তীর্ণ হইবার অবলম্বন। সুতরাং রাজা ভরত এবার কাহারও সঙ্গে সম্বন্ধ রাখিয়া আর আপনাকে বিপদের সম্মুখীন করিবেন না, ইহাই স্থির कब्रिgलम । ইন্দ্ৰচুেড়র দুইটি স্ত্রী। প্রথমার গর্ভে আটটি পুত্র এবং দ্বিতীয়ার গর্ভে একটি পুত্র ও একটি কন্যা জন্মগ্রহণ করেন । রাজর্ষি ভরত দ্বিতীয়ার গর্ভজাত এই দুই সন্তানের অন্যতত্ত্ব। এজন্মেও তিনি DBDBBD DBD DBDB DD Lz BBBD S ইন্দ্ৰচুড় অতি নিষ্ঠাবান এবং শুদ্ধচরিত্র ব্ৰাহ্মণ ছিলেন। তিনি পরম DBuDBBDB DLSL DBBBBBDSET DDS HBDDDBDS DBBDu S S SLY দ্বিতীয়া ভাৰ্য্যা কমলা দেবীও রমণীকুল-ব্রত্ন-স্বরূপা। ইন্দ্রচূড় যত্বপূৰ্ব্বক >>敬
