পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSR একদা মুক্তিকাম কাৰ্য্যোপলক্ষে তিন চার দিনের জন্য বিদেশে গিয়াছেন; তঁহার ক্ষেত্রের ধান্যগুলি প্ৰায় পাকিয়া উঠিয়াছে, এ অবস্থায় সেগুলি রাত্রে আসিয়া কেহ কাটিয়া লইয়া যাইতে পারে, এই আশঙ্কায় অনসূয়া হাবাকে বলিলেন, “ক্ষেত্রের পার্শ্বে যে মঞ্চ আছে, তাহাতে যদি রাত্রি বঞ্চন করিতে পার, তবে চোর আসিবে না।--তুমি ত কত রাত্রি গাছতলায় কাটাইয়া দাও, নিজেদের কাজ কি একটুও করিবে না ?” বধুঠাকুরাণী ভাবিলেন, “কিছু করুক আর না করুক, তাহার আদেশাহুসারে হাবা নিশ্চয়ই মঞ্চোপরি বসিয়া থাকিবে, তাহাকে দেখিলে চোর আসিতে সাহসী হুইবে না ।” হাবা হৃষ্টচিত্তে সেই মঞ্চোপরি বসিয়া DDBB S DDBD DDBS BDBBBD DB BD DBBDB DDB DDBS যাপনই তঁাহার। ভগবৎ আরাধনার বেশী উপযোগী ছিল । সে রাত্রি অমাবস্যার রাত্রি-ভারত স্থির হইয়া ক্ষেত্রপার্শ্বস্থিত মঞ্চের উপর বসিয়া রহিলেন। চতুর্দিকে অন্ধকার। ক্ষেত্র হইতে অদূরে প্রবাহিত খরস্রোতা ‘রক্তাম্বর” নদীর বাতাঘাত-চুৰ্ণ-তরঙ্গ-শব্দ কৰ্ণে আসিতেছে। আকাশের নক্ষত্রগুলি রক্ত-চক্ষুর ন্যায় দীপ্যমান, সম্মুখস্থ রতনপুর-পল্পী যেন অবগুণ্ঠনবতী হইয়া নীলাম্বরের সঙ্গে মিশিয়া গিয়াছে। ভরত মৌনভাবে ব্ৰহ্মের স্বরূপ অনুভব করিয়া ধ্যানপর হইয়া আছেন। এমন সময় দামু্যপতি রুদ্র সাহায়ের চরগণ কোলাহল করিয়া তথায় উপস্থিত হইল। দসু্যপতি পুত্ৰলাভ কামনায় একটি নরবলি মানসিক করিয়াছিলেন। একটি দুর্ভাগ্যকে এতদৰ্থে ধরিয়া বাধিয়া রাখা হইয়াছিল, কিন্তু সে সুযোগক্রমে পলাইয়া যায় ; রুদ্রসহায়ের চরগণ XSR