VISVOD' भान्उिन्न्न नाश्लाि-नन्धिलनौठ नख्ानउिन्न आँख्लाषण গত বছর দ-তিন ধরে বাংলাদেশের মফস্বলে নানা সাহিত্য-সমিতির বাৎসরিক উৎসবে যোগদান করবার জন্য আমি নিয়মিত নিমন্ত্রিত হই। বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্যের অন্যরক্ত ভক্তবান্দ যে আমাকে তাঁদের সম্প্রদায়ভুক্ত মনে করেন, এ আমার পক্ষে কম সৌভাগোর কথা নয়। কারণ এই সত্রে প্রমাণ হয় যে, আমার পক্ষে বঙ্গ সাহিত্যের চর্চাটা ব্যথা কাজ বলে গণ্য হয় নি। ভারতচন্দ্ৰ বলেছেন যার কম তারে সাজে जाना (लाcक लाठेि वास्त्र বাঙালি জাতি যে মনে করে লেখা জিনিসটি আমার সাজে, এ কি আমার পক্ষে কম। শালাঘার কথা ? কিন্তু দভাগ্যক্রমে এরােপ অধিকাংশ নিমন্ত্রণই আমি রক্ষা করতে পারি নে। &rsfer(S NICs 4G The spirit is willing, but the flesh is weak, was বর্তমান অবস্থা হয়েছে তাই। সমস্ত বাংলাদেশময় ছটে বেড়াবার মতো আমার শরীরে বলও নেই, স্বাস্থ্যও নেই। যে সবলপপরিমাণ শারীরিক বল ও সবাসেস্থার মলধন নিয়ে জীবনযাত্রা আরম্ভ করি, কালক্রমে তার অনেকটাই ক্ষয় হয়েছে ; যেটকু অবশিষ্ট আছে সেটকু কৃপণের ধনের মতো সামলে ও আগলে রাখতে হয়। তৎসত্ত্বেও শান্তিপরের নিমন্ত্রণ আমি অগ্রাহ্য করতে পারলাম না। এর কারণ নিবেদন করছি। প্রথমত, একটি চিরস্মরণীয় লেখক সম্পবন্ধে আমার কিছু বক্তব্য আছে, এবং সে-সব কথা শোনবার অনকােল শ্রোতার অভাব, আমার বিশ্ববাস, এ নগরীতে হবে না। দ্বিতীয়ত, উক্ত সত্রে আমার নিজের সম্পবন্ধেও দ-একটি ব্যক্তিগত কথা বলতেও আমি বাধ্য হব। সমালোচকেরা যখন সাহিত্য-সমালোচনা করতে বসে কোনো সাহিত্যিকের ব্যক্তিগত প্রকৃতি ও চরিত্রের আলোচনা শার করেন, তখন প্রায়ই তা আক্ষেপের বিষয় হয় ; কারণ কোনো লেখকের লেখা থেকে তাঁর জীবনচরিত উদ্ধার করা যায় না। তবে বৈজ্ঞানিক অনসন্ধিৎসা-প্রণোদিত সমালোচকদের কৌতহল যথাসাধ্য চরিতাৰ্থ করাও আমি এ যাগের সাহিত্যিকদের কতব্য বলে মনে করি। যােগধমানসারে একালে সাহিত্য-সমালোচনাও একরকম বিজ্ঞান। এবং তার. জন্য নাকি লোকের ঘরের খবর জানা চাই। R সম্প্রতি কোনো সমালোচক আবিস্কার করেছেন যে, আমি হচ্ছি। এ যাগের ভারতচন্দ্র, f অর্থাৎ ভারতচন্দ্রের বংশধর। এমন কথা বলার উদ্দেশ্য আমার নিন্দা করা কি ভারতচন্দ্রের প্রশংসা করা, তা ঠিক বোঝা গেল না। যদি আমার নিন্দা হয় তো
