পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૬૭૨ প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড वांछांबिक निब्रायब्र वान श्रांनिब्रा ठेगब्र हब, ईशंनिभएक ডাকিয়া সাধিয়া জানিতে হয় না। সময়োচিত এই সকল বিবর্তন যেমন ভাবিবার বিষয়, তেমনি লক্ষ্য করিবার বিষয়ও বটে। কিন্তু ভাসা ভাসা নজরে তাহা হয় না । এগুলি লক্ষ্য করিতে হইলে তেমন जडार्डी ऋन्न भूडेि कॉरे। cयौवन-वर्णनांब्र ५हे रकूलभैौ* कवि नब्रांन नांग গাছিয়াছেন “oनांबांब्र tर्शक्न कांण कtरु नब्रांन प्रांप्न সাধিলে থাকে না যৌবন যত্নে মাছি জালে।" বারমাসী কঙ্ক ও লীলার কাহিনীকে বারমাসী বলা হয় কেন ? তাহার কারণ নায়িক কর্তৃক তাহার বার মাসের মুখছঃখের বর্ণনাই হইল বারমাসী। যেমন সীতার বারমালী। অশোক বনবাস-কালে সীতা আপন দুর্ভাগ্যকে লক্ষ্য করিয়া যে-দুঃখের কাহিনী ব্যক্ত করিয়াছিলেন, তাহাই সীতার বারমাসী নামে অভিহিত। সেইরূপ রাধিকার বারমালা, ফুল্লরার বারমালী। কিন্তু পালাগীতিগুলির মধ্যে এরূপ বার মাসের বর্ণনা যাহাতে আছে, তাহা সমগ্রउॉcश्रहे वांब्रभांगैौ नांtभ अछिहिउ श्ब्रांtझ् । शैौणl ७ करकग्न কাহিনী পল্লীসমাজে লীলার বারমাসী নামেই পরিচিত। ষে উৎকৃষ্ট গীতিকার নামে এই কাহিনীর নামকরণ হইয়াছে তৎসম্বন্ধে আমরা এক্ষণে কিঞ্চিৎ বলিয়া আমাদের বক্তব্য শেষ করিব। চাদের জালে, ফুলের সৌরত, নদীর তরঙ্গ এসকল যেমন উপভোগের সামগ্ৰী, মূল কাহিনীর ভিতর এও তেমনি উপভোগ্য। শিশির-ধোয়া ফুলের মত ইহার প্রত্যেকটি দল নায়িকার করুণ প্রেমাঞ:ভ আর্দ্র হইয়া ফুটিয়া উঠিয়াছে। তাহ যেমন সুন্দর তেমনি সুমিষ্ট। আমরা সামান্ত দুই একটি স্থান উদ্ভূত করিতেছি। “দারুণ কাঞ্চন মাল গাছে নানান ফুল, भांजक छब्रिग्रा कूर्यौ भांगउँौ वकूण । करें७ करें७ रबूब्र बांटन तन अजिकूण, মালতীর গাছে তার ফুটিয়াছে ফুল । দারুণ চৈত্তের হাওয়া দূৰ ইষ্টতে জাগে, अांशांब दबू अमन कांग्ज ब्ररेंग्रांप्रु tषtनरल । গাছে গাছে সোনার পাতা ফুটে সোনার ফুল कूरश्नरठ eअब्रि $ळ बमब्रांब cब्रांण । বিনা হতে হার গাধিলাম মালতী খকুলে, প্রাণের বন্ধু দেশে লাইরে দিন কার গলে।” এই বারমালী দীর্ঘ বিধায়, জামরা সব স্থান তুলিয়া cनथाश्ठ गाब्रिणांय न, जांबशक७ नाहे। मून आइहे কৌতুহলী পাঠকের চিত্ত বিনোদন করিবে। তথাপি বারমাসীর আরও দুইটি ছত্র ভুলিয়া দেখাইবার লোভ আমরা সংবরণ করিতে পারিলাম না । “হাতে ত সোনার বারি বর্ধ নেইমে আসে। ਬੋ জাসিল ੋਂ জলের পশরা।" এই পদগুলি পাঠ করিবার সময় পাঠক একটু চিত্ত৷ করিয়া দেখিবেন ইহা কেবলই সেই পল্লীর অশিক্ষিত অবজ্ঞাত কাঠ কবির রচনা কি না । tरुष-बटेरश् विप्लांद्र ইতিহাসের উৎকর্ষ সত্যনির্ণয়ে। কাব্যের উৎকর্ষ কবিত্বে, কেন না, কাব্য ইতিহাস নহে। কঙ্ক ও লীলার জীবন ঐতিহাসিক-কিন্তু কঙ্ক-লীলার কাহিনী ঐতিহাসিক নহে, ইহা একটি কল্পিত পল্লীগীতিকা মাত্র। বিশেষ এই অশিক্ষিত অৰ্দ্ধ শিক্ষিত পল্লীকবির কাছে আমরা বৈধঅবৈধ বিচারের আশা তেমন করিতে পারি না । দেহের প্রত্যেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের পৃথক পৃথক সমালোচনায় শ্রেষ্ঠ মুনারীকেও একটু নীচে নামিয়া বসিতে হয়। আমরা দেগিব ভাল মন ঐতিহাসিক-জনৈতিহাসিক-বৈধ-অবৈধ এসবের মিলিত স্পর্শে এই যে পল্লী-শাখাটি রামধন্থর মত বিচিত্র বর্ণে নয়নানন্দদায়িনী শোভায় পল্লীর আকাশ জুড়িয়া বসিয়াছে তাহা কত সুন্দর । রামধেমুর মতনই তাহা উজ্জ্বল, তেমনি বিচিত্র। উপকরণও তেমনি সীমান্ত। মাত্র কয়েক ফোটা চোখের জল আর সংসারিক হাসিকান্নার ঘএকটি আলোক-রেখা ! * কিন্তু আরও একটি কথা। এইসকল গীতিকার ভাবমাধুর্ঘ্য বই পড়িয়া ততটুকু উপভোগ করা যায় না বতটুকু গান গুনিয়া হয়। তাটিয়াল রাগিনীতে এইসকল পল্লীগাথা শুনিলে বাস্তবিক যেন পাষাণ গলিয়া ধারা বয় । কতদিনের কত শীর্ণ স্মৃতি একটি একটি করিয়া মনের ভিতর জাগাইয়৷ তোলে। আজও সে-গান গুলিতে গুনিতে পল্লীর ভাটিয়াল নী উজান বর। ধষ্ঠ তাহার, প্রাণের সমস্তটুকু আদরসোহাগ দিয়া, শিক্ষিত সমাজের অনাদর অবজ্ঞা সঙ্ক করিয়া তাকাদের এই প্রাণের জিনিষগুলিকে বাচাইয়া রাখিয়াছে।