৬৪s - কৃষি-কমিশন । झक्-िकशिक्षप्नब्र दूइ९ ब्रिtणाई वांश्ब्रि श्ब्रांप्इ । ठांश আমরা পাই নাই, এখনও কিনিও নাই। কাগজে তাহার যে সার মর্শ্ব বাছির হইয়াছে, তাঁহাতে দেখিলাম, কৃষকরা পৃথিবীকে ও জীবনকে যে চোখে দেখে, সেই দেখার প্রকারটাকেই বদলাইয়া নূতন রকম করিয়া দেখার একান্ত প্রয়োজনীয়তা কমিশন নির্দেশ করিয়াছেন। এই মূতন রকম করিয়া দেখায়, ফলে কৃষকরা আশাশীল হইলে অবখ মুফল হইতে পারে। কিন্তু দেখার প্রকারটা নূতন করিতে হইলে চাষীদের বুবা চাই, যে, তাহাদের পরিশ্রমের ফল তাহারা যথেষ্ট পরিমাণে ভোগ করিতে পাইবে। কিন্তু তাহা তাহাদিগকে বুঝাইতে হইলে, হয় বুঝাইতে হুইবে যে বর্তমানে জমীর খাজনার বন্দোবস্ত সৰ্ব্বত্র স্তায্য, কিংবা বুঝাইতে হইবে ষে যেখানে যেখানে উহা স্তায়সঙ্গত নহে সেখানে উহ পরিবর্ভিত হইবে। কিন্তু জমীর খাজনা বিষয়ক বন্দোবস্ত কমিশনের অন্যতম বিবেচ্য বিষয়ই ছিল না । দ্বিতীয়তঃ, পৃথিবীর ও জীবনের প্রতি কৃষকদের মনের ভাব বদলাইতে হইলে তাহদের এবং তাছাদের পরিবারভুক্ত নারীদের শিক্ষার প্রয়োজন। কমিশন স্ত্রীপুরুষনির্বিশেষে সকলের মধ্যে শিক্ষাবিস্তারের অবগুকৰ্ত্তব্যতা নির্দেশ করিয়াছেন। ইহা করিবার জন্ত যদি গবষ্মেন্ট নুতন ট্যাক্স বসাইতে 5ांन, ठांश झईtण हिरङ. दिन्द्रौउ इहे८व । अछ निष्क ব্যয়সংক্ষেপ করিয়া, নূতন ট্যাক্স না বসাইরা, যদি গবষ্মেন্ট সকল বালকবালিকার অবৈতনিক শিক্ষাদান অবগুকৰ্ত্তব্য করিতে পারেন এবং নিরক্ষর প্রাপ্তবয়স্ক সমুদয় নরনারীর শিক্ষার বন্দোবস্ত করিতে পারেন, তাহা হইলে বুঝিব ইংরেজ শাসকেরা সত্যসত্যই কৃষকদের হিতৈষী। কৃষিকমিশনের সুপারিসের মধ্যে নানা বৃষ্টিবিভ্রমজনক <यंखांदं जॉtइ' *शभक्ष्य छांब्रउदरर्दब्र छेछ थक् इश्९ झशिকৌলিল স্থাপনের প্রস্তাব তাঁহার মধ্যে একটি। ইহা খুব ব্যয়সাধ্য এবং ইহাতে মোটা বেতনে ইংরেজ পোষণের সুবিধা হইবে। এইরূপ প্রপ্তাৰ জারও আছে। ইংলওঁীয় কৃষি-পণ্ডিত পোষণ, ইংলওঁীয় কৃষিক্স খরিদ প্রভৃতিও । शशिभrरत्र कन्:ब्रिtनब्र श्रण पछैिदांब्र नन्छृ4 गछांदना। প্রবাসী-শ্রাবণ, ১৩৩৫ ৷ t২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড কিন্তু সৰ্ব্বাগ্রে কৃষকশ্রেণীর লোকদের, আবালবৃদ্ধবনিত সকলের, অবৈতনিক শিক্ষার কি বনোবস্ত হয় দেখিতে চাই। জমীর খাজনার বন্দোবস্ত ও কিরূপ হয়, দেখিতে চাই। বেলুড়ের নিকট রেলওয়ে দুর্ঘটনা সম্প্রতি বেলুড়ের নিকট যে ভীষণ রেলওয়ে দুর্ঘটনা ঘটিয়াছে, তাহ সাতিশয় শোচনীয়। কুড়িজন লোক মারা গিয়াছে বলিয়া খবর বাহির হইয়াছে বটে, কিন্তু এরূপ সন্দেহের যথেষ্ট কারণ আছে,যে, মৃতের সংখ্যা ইহা অপেক্ষা অনেক বেশী । দুর্ঘটনাটি কেমন করিয়া ঘটিল সেবিষয়ে অনুমানভেদ আছে। রেলের কর্তারা, এংলোইণ্ডিয়ান কাগজ ওয়ালার, ইংরেজরা এবং কতক দেশী লোক মনে করেন, যে, ধৰ্ম্মঘটদের মধ্যে কেহ কেহ একটি রেল তুলিয়া ফেলায় ও অন্ত একটি বাকাইয়া দেওয়ায় ট্রেন লাইনচ্যুত হইয়া জলে পড়িয়া যায়। বৃত্ত কোন কোন ধৰ্ম্মঘট বা অন্ত লোকের পক্ষে এই ভীষণ অপকৰ্ম্ম কর। একেবারে অসম্ভব নহে। কিন্তু ধৰ্ম্মঘটদের সকলের বা অধিকাংশের চক্রাস্তের ফলে এইরূপ কাজ হওয়া বিশ্বাসযোগ্য নহে। কোন মানুষ ইচ্ছাপূৰ্ব্বক রেল সরাইয়া দুর্ঘটনা ঘটাইয়াছে, বিশ্বাস করিবার পক্ষে বাধাও আছে। "ধৰ্ম্মঘটদের কেহ ইছ করিবার ইচ্ছা করিলে; যখন বামুণগাছীতে গুলি নিক্ষেপের ফলে তাহার ক্রুদ্ধ ও উত্তেজিত ছিল তখন, বা অন্ত কোন সময়ে যখন ধৰ্ম্মঘট প্রবণ ছিল তখন এই কাজ না করিয়া ধৰ্ম্মঘট শেষ হইবার প্রাক্কালে তাঁহাদের কেহ এমন বৃত্ততা ও নিবুদ্ধিতার কাজ কেন করিবে ? অবগু মানবমনের গতি বিচিত্র। মানুষ এমন অনেক কাজ করে, যাহার কারণ নির্দেশ করা কঠিন। আর একটা সনেহ এই যে, যে dनः दिक्षरू इंहेबांग्इ, उशब. इ३ cरफ़ बर्फ १# নিৰ্ব্বিয়ে ছট ট্রেন ঐ লাইন দিয়া গিয়াছে। অনেকে মনে । করেন, দেড় ঘন্টার মধ্যে রেল রানর কাজ হয় না; গল্প জনেকে মনে করেন, হয়। ।
