.۹Rي٢ প্রবালী-ভাদ্র, సాలీలిg: [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড লোক ছয় মাস ধরিয়া আয়োজন করিয়াছিলেন । পুর একমাস এই পরগণার ভিতর কাহারও বাড়ী ছাড়ি চড়ে नहैि। जांद्र यक७ दफ़ cगांनीब्र यडूबनथैौ-यष्ट्रब्रब्र চোখ দুইটা চুণীর, পেখমে নীলকান্ত মণি বসান,-সেই भष्ट्रबनवौ sछिद्रl, बांबौ छूक्लिग्न, cब्रां*नाहे कब्रिब्र, गांना রেশমের পোষাক পরা বর যখন আসিয়া নামিল,—তখন সকলেই বলিল—‘স্বয়ং কক্ষপ আসিয়াছেন " নাতিনী কহিল, “তারপর ?” যজ্ঞেশ্বর কছিল, ”তারপর বিবাহ হইয়া গেল। সন্ধ্যার মুখে বর ক'নে চলিয় গেল। আসন্ন অন্ধকারে নারায়ণ একলা ধীরে ধীরে তাহার সেই কুঠরীতে নামিয়া গেলেন। তারপর তাহাকে আর কেক দেখে নাই ।” আর-একদিন এমনি সন্ধ্যা হইয়াছে। সেদিন পূর্ণিমা। প্রকাও গোল চাদ তখন সবেমাত্র গাছের ফাক দিয়া দেখা গিয়াছে। তাহার আলোয় প্লাবিত দাওয়ায় আগের মত যজ্ঞেশ্বর বসিয়া আছে। তাহার চারিদিকে ছোট ছোট মুখগুলির উপর চাদের আলো পড়িয়াছে । যজ্ঞেশ্বরকে তাহার আগের দিনের মত ধরিয়া বসিয়াছে, "দাদামহাশয়, একটা গল্প বলিতে হইবে ।” যজ্ঞেশ্বর প্রথমে তাহাদের কথা শুনিতে পায় নাই । তারপরে তাছাদের আহ্মার শুনিয়া আস্তে আস্তে আরম্ভ कब्रिडा । “কিছুদিন আগে এই গ্রামে একঘর গৃহস্থ থাকিতেন । গৃহস্থের অবস্থা বড় ভাল ছিল না ; কিন্তু তাহাদের মত ধাৰ্ম্মিক পরিবার আর দেখিতে পাওয়া যাইত না। গৃহস্থের সজ্ঞান ছিল না ; সেজন্ত র্তাহাদের মনে কষ্ট ছিল। অবশেষে অনেকদিন পরে, অনেক দেবতার দোর ধরিয়া তাহাদের এমনি চাদের মত একটি মেয়ে হইল। তার नांय ब्रांथ हद्देण-८शोन्नैौ ।
- গৌরী যে সকলের কত অাদরের হইয়াছিল, তা” বুঝিতেই পারিতেছ। কিন্তু সবচেয়ে তাহাকে ভালবাসিডেন তাহার দাদা-মহাশয় । তাহাকে তিনি সৰ্ব্বদা কোলে করিা রাখতেন। নিজে খাওয়াইতেন, নিজে ঘুম *ांप्लांहेtठन,-जांब्र ५क कॅनिtणहे अहिब्र इहेब्र श्रक्लेिरठन । नकाणब्र जांनtब्र जानtब्र cणोबैौ यषन झहे
বৎসরে পা দিয়াছে, তখন এক ঘটনা ঘটিল। গৌরীর দাদা-মহাশয় একদিন কাহাকেও কিছু না বলিয়া কোথায় চলিয়া গেলেন। অনেক অনুসন্ধান হইল ; কত দিকে কত লোক খোজ করিল ;–গেীরীর দাদা মহাশয়কে আর পাওয়া গেল না ।
- তারপর অনেকদিন কাটিয়া গেল। গৌরী বড় हऐण। ७क गङ्गांढ शृंझ्झ्षान्न ठांशंब्र ददांश् हहेण । cशोब्रौ এখন লোকজন, নাতি-নাতনীপুর্ণ সংসারে অন্নপূর্ণার মত বিরাজ করিতেছে ; তাহার স্নেহে সকলেই বশীভূত । লোকের মুখে তাহার প্রশংসা আর ধরে না।
- একদিন—সে দিন মৌনী মমাবস্তা—গৌরী গঙ্গাস্নান করিতে গিয়া অন্ধকারে পড়িয়া গেল। সকলে ধরাধবি করিয়া তাহাকে গৃহে আনিল। কবিরাজ মহাশয় আসিয়া পাচলের ব্যবস্থা করিলেন ; কিছু হইল না। গৌরীর ধিকার দেখা দিল। কবিরাজ মহাশয় গম্ভীরভাবে মাথ৷ নাড়িলেন ।
“গোরাকে তুলসী-তলায় শোয়ান কইয়াছে। তাঙ্গর বড় ছেলে কুৰীতে করিয়া কম্পিত হস্তে তাকার মুখে গঙ্গ। জল দিতেছে। কৰ্ত্ত বাতির বাটিতে বসিয়া আছেন ; তিনি আর এদিকে আসিবেন না বলিয়াছেন। নাতি-নাতিনীর অবাক হইয়া চুপ করিয়া আছে। গ্রামের সকল মেয়েই সেখানে উপস্থিত হইয়া সতীর পায়ের ধূলা লইতেছে। কেহই চোখের ফল ধরিয়া রাখিতে পারিতেছে না। “এই সময় সেখানে একজন সন্ন্যাসী আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তাহকে কেহ কখনও দেখে নাই। সন্ন্যাসীর তেজঃপুঞ্জ চেহারা দেখিয়া সকলে সরিয়া পখ করিয়া দিল। সন্ন্যাসী অগ্রসর হইলেন ; কোন দিকে না চাহিয়া তিনি তুলসী-তলার গিয়া বলিয়, গৌরীর মাথাটি আপনার কোলে তুলিয়া নিলেন, স্থির শাস্ত দৃষ্টিতে তাহার মুখের দিকে চাহিলেন। গ্রামের লোক অবাকু হইয়া দেখিল,— সন্ন্যাসীর চোখে জল । “অনেক পরে গৌরী একবার চোখ মেলিল ; মুখ ভুলিয়া সন্ন্যাসীর পানে চাহিল ;—মনে হইল সন্ন্যাসীকে সে চিনিয়াছে । সে একটু হাসিয়া জাবার আস্তে জাপ্তে ঘুমাইয়া পড়িল। সকলে দেখিল, তাছার নিঃশ্বাস জাবার
