পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] . . . یہ یہ محمحمہ بہبی حیہ ممکیمیمہ = विtबध्ना कब्र यांकू ८ष, शनि शैक्षु ८णोरहग्न जांtणांक সোডিয়ম গ্যাসের আবেষ্টনীর ভিতর দিয়া আসে, এবং উহার বর্ণচ্ছত্র পরীক্ষা করা যায়, তাহা হইতে আমরা কি দেখিতে পাইব ? পূৰ্ব্বে বলা গিয়াছে যে, যদি কোন বস্তুর কোনও বিশিষ্ট বর্ণকে অস্তগ্রহণ করিবার ক্ষমতা থাকে, তাহা হইলে উত্তপ্ত করিলে, ঐ বস্তু ঐ বিশিষ্ট বর্ণযুক্ত আলোক বিকিরণ করিবে । অপরপক্ষে এই নিয়ম বিপরীত দিক হইতেও খাটে, অর্থাৎ কোনও বস্তুর যদি কোন বিশিষ্ট আলো বিকীর্ণ করার শক্তি থাকে, তাহা হইলে সেই আলোক অন্তগ্রহণ করার শক্তিও একই অনুপাতে বর্তমান থাকিবে । সুতরাং সোডিরম্ গ্যাস যেমন বিশিষ্ট পীত আলো বিকীর্ণ করিতে পারে, তেমনি এই পীত আলোক সেই পরিমাণে অন্তগ্রহণ করিতে পারে—অদ্য আলোক অন্তগ্রহণ করিবার তেমন ক্ষমতা নাই। সুতরাং যদি জগত্ত লৌহপিণ্ড হইতে সৰ্ব্বপ্রকারের আলো সোডিয়ম্ গ্যাসের বহিরাবরণের ভিতর দিয়া আসে, তাহা হইলে ঐ দুইটি পীতরেখা অঞ্চগৃহীত হইয়। যাইবে, এবং বর্ণচ্ছত্রের এই দুইটি পীতরেখার উজ্জ্বলতা ঢ়ের কমিয়া যাইবে। বর্ণচ্চত্রের অন্তাংশের তুলনায় উহা কৃষ্ণবর্ণ মনে হইবে। স্বতরাং ফ্রাউনহোফারের আবিষ্কৃত কৃষ্ণরেখার এই ব্যাখ্যা দাড়াইল ঃ– স্বৰ্য্য-দেহ একটি কঠিন ঘনীভূত জলন্ত পিণ্ড। উহ হইতে অবিচ্ছিন্ন বর্ণচ্ছত্র পাওয়া যায় । এই কেন্দ্ৰবত্তী পিণ্ডের চতুদিকে আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের স্তায় অপেক্ষাকৃত শীতল বাম্পের একটি আবরণ আছে। হাইড্রোজেন, ইলিয়ম, লৌহ, তাম্র প্রভূতি যাবতীয় মূলপদার্থ এই বহিরাবরণে বাষ্পাকারে বর্তমান, এই আবরণটির ভিতর দিয়া যখন পিওনিঃস্থত আলোক আসে, তখন প্রত্যেক মূলপদার্থ, তাহার বিশিষ্ট বর্ণ অন্তগুইৗত করিয়া লয়, এবং সেই সেই স্থানে কৃষ্ণরেখা উৎপন্ন হয়। সুতরাং এই সমস্ত কৃষ্ণরেখ পরীক্ষা করিলে, স্বৰ্য্যের আবরণে কি কি মূলপদার্থ আছে, তাহা নির্ণয় করা যায়। এইরূপে প্রমাণ হইয়াছে যে— ফ্রাউন ছোফারের C. R. চিহ্নিত কৃষ্ণরেখা হাইড্রোজেন জনিত, H. K চিহ্নিত কৃষ্ণরেখা ক্যালসিয়ম্ জনিত ASA SSASAS SSMzSAASAASAASATeeMAS CCCCA SAMeSeeAezJA AMS নরওয়েতে পূর্ণগ্রাল সূৰ্য্যগ্রহণ দর্শন ৭৩১ عمه محمد دموية سمي هلام موسمه و ইত্যাদি। এই প্রক্রিয়া অবলম্বন করিয়া সুৰ্য্যের বহিবাবরণে প্রায় ৪৫টি মূলপদার্থের অস্তিত্ব সম্বন্ধে নিঃসংশয় প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে। স্বৰ্য্যের এই বায়ুমণ্ডলের বহির্ভাগকে chromosphere বা বর্ণসমূদ্র বলা হয়। এই অদ্ভূত নামাকরণের কারণ এই যে, খালি চ’থে ইহাকে উজ্জল জলপ্ত রক্তশিখাময় বলিয়া মনে লয়। এই লাল আভা জলন্ত হাইড্রোজেন গ্যাসজনিত । অন্তান্ত সমস্ত বর্ণ হাইড্রোজেনের লাল আভার প্রখরতায় চাপা পড়িয়া গিয়াছে। কেন্দ্রস্থ জলস্ত ঘনপিগুকে Photosphere বা আলোকমণ্ডল বলা হয়। পূর্ণগ্রহণের সময় যখন Photosphere বা আলোকমণ্ডল চন্দ্রদেহে ঢাকা পড়ে, তখন দেখা যায় বর্ণসমূদ্র হইতে অত্যুজ্জল শুভ্র রশ্মিরাজি চারিদিকে বিচ্ছুরিত इहेरडtझ । हेझांtकहे दtश Corona बt रथjकिओणे । করোনা শুধু পূর্ণ গ্রহণের পাস সাত মিনিট সময়ের মধ্যে দেখা যাইতে পারে । কিন্তু যন্ত্রবিশেষ দ্বারা বর্ণসমুদ্র সর্বসময়েই পৰ্য্যবেক্ষণ করা যায়। বর্ণসমুদ্র হইতে সৰ্ব্বদাই জ্বলন্ত লোহিতবর্ণের শিখা অতিবেগে চতুর্দিকে নিক্ষিপ্ত হইতেছে। পরীক্ষার দ্বারা দেখা গিয়াছে, উহা হাইড্রোজেন-বাষ্পময়-উহার ইংরেজী নাম Promi nences ! কেশফের এই আবিষ্কারের পর হইতে জ্যোতিষশাস্ত্রে এক নুতন যুগ আরম্ভ হয়। এতদিন পর্য্যস্ত জ্যোতিষশাস্ত্র শুধু গ্রহ, নক্ষত্রাদির পর্যবেক্ষণ, ভ্রমণকক্ষ-নিরূপণ প্রভৃতি ব্যাপারেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু কির্শফের আবিষ্কারে গ্রহ, নক্ষত্রাদির প্রাকৃতিক অবস্থাদি জানাও সম্ভবপর হইল। জ্যোতিষশাস্ত্রের এই নুতন অধ্যায়ের নাম জ্যোতিষিক পদার্থবিদ্য। গত ৭০ বৎসরের মধ্যে জ্যোতিধিক পদার্থবিদ্যাতে বহু গবেষণা হইয়াছে, এবং পৃথিবীর সমস্ত শ্রেষ্ঠ মানমন্দিরই এই বিষয়ক গবেষণার জন্ত নুতন নুতন যন্ত্রপাতি দ্বার সজ্জিত হইয়াছে। এই প্রবন্ধে আমরা স্বর্য সম্বন্ধীয় গবেষণার কথাই বলিব । assoul-foot-footo (Spectrum Analysis) আবিষ্কারের পর প্রথম পূর্ণস্বৰ্য্যগ্রহণ হয় ভারতবর্ষে, ১৮৬৮ জন্ধে । ফaাসীদেশ হইতে জ্যাসে (Jansen )