পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૭૨ - بية عينيه ASAMAMMASASAMMMAeeeAMSAASASASS সামক জ্যোতিৰী পূৰ্ণগ্রাস পর্যবেক্ষণ করিতে আসিয়া অন্ধুদেশের গষ্টর সহরে আড্ডা গাড়েন। তাছার উদেপ্ত ছিল পূর্ণগ্রাসের সময় Prominences বা স্বৰ্য্যদেহোদ্ভূত রক্তবর্ণ শিখার বর্ণচ্ছত্র গ্রহণ করা, এবং উহার উপাদান নির্ণয় করা। তাহার উদ্বেগু সফল হইল এবং তিনি প্রমাণ করিলেন যে, উক্ত রক্তবর্ণ শিখাগুলি জগন্ত হাইড়ে জেন বাষ্পময়। কিন্তু পৰ্য্যবেক্ষণ করিবার সময় তাহার মনে হইল যে, এই পৰ্য্যবেক্ষণের জন্ত সুর্যগ্রহণের প্রয়োজন নাই, দিবাভাগে পূর্ণ স্বর্যালোকেও উহ পৰ্য্যবেক্ষণ করা যাইতে পারে। এইজন্ত তিনি যে প্রণালীটি মনে মনে চিন্তু করিয়া রাখিলেন, এবং পরে কার্য্যে পরিণত করিলেন তাহ। এই – কুৰ্য্য হইতে যেআলোক বিকীর্ণ হয় তাহার তেজ এত প্রথর যে, খালি চ'থে উক্ত রক্তশিখাগুলি মোটে দেখাই যায় না। কিন্তু যদি কোনও উপায়ে স্বৰ্য্যালোকের প্রখয়তী হ্রাস করান যায় অথচ রক্তশিখাগুলির প্রখরতা হ্রাস না হয়, তাহা হইলে দিবাভাগেও ঐ রক্তশিখাগুলি দৃগুমান হইবে। যদি সুর্য্যালোককে পর পর অনেকগুলি ত্রিশির কাচের কলমের ভিতর দিয়া লওয়াল যায়, তাহা হইলে বর্ণচ্ছত্রের দৈর্ঘ্য ঢের বাড়িয়া যায়, কিন্তু উছার প্রখরতা তদনুযায়ী কমিয়া যায়। কিন্তু এই প্রক্রিয়াতে রক্তশিখার বর্ণচ্ছত্রের প্রখরতা মোটেই কমে না, কারণ উহা কতকগুলি বর্ণরেখার সমষ্টিমাত্র। আজকাল গৌরবৃত্তের যেখানে রক্তশিখা আছে তাহার স্পর্শরেখার সমান্তরালভাবে মোট slit রাথিয়। এই উপায়ে যুক্তশিখার বর্ণচ্ছত্র পরীক্ষণ করা হয় (ভারতবর্ষের কোডাইকোনালের ভূতপূৰ্ব্ব জ্যোতিষী মিঃ এভাগের্ড এই উপায়কে সংস্কৃত করিয়া রক্তশিখাপৰ্যবেক্ষণের নূতন প্রণালী উদ্ভাবন করিয়াছেন)। জ্যাসে যখন ভারতবর্ষে থাকিয়া এইরূপ ভাবিতেছিলেন, তখন Rwsze Admiralty Officeo anta "frafa aftą একজন কেরাণী সখহিসাবে জ্যোতিষশাস্ত্রের চচ্চর্ণ করিতেছিলেন। লকিয়ার নিজে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিধারী ছিলেন না, তিনি শুধু সধ করিয়া আপন হইতেই জ্যোতিষ শাস্ত্র অধ্যয়ন করিয়াছিলেন,এবং নিজের অর্থে ক্রীত দুরবীক্ষণ ও অন্যান্তৰ্যন্ত্রপাতি-সাহায্যে গ্রহনক্ষত্র পর্য্যবেক্ষণ করি প্রবাসী-ভাদে, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড محمہمxعیین ళ్కొr**x তেন। তিনিও একই সময়ে এই প্রণালী আবিষ্কার করেন এবং রক্তশিখায় বর্ণচ্ছত্র গ্রহণ করিয়া তাছার আবিষ্কারের কাহিনী বিলাতে রয়েল সোসাইটিতে এবং ফ্রান্সে ফ্রেঞ্চ একাডেমীতে প্রেরণ করেন। ঘটনাচক্রে জ্যাসে ও লকিয়ারের বিবরণ একই দিনে ফ্রেঞ্চ একাডেমীতে আসিয়া পৌছে। এই ঘটনাটির স্মরণার্থ তদানীন্তন ফরাসী গভর্ণমেণ্ট একটি স্বর্ণপদক প্রস্তুত করেন—উহার একদিকে খোদিত ছিল দুই আবিষ্কৰ্ত্তার মূৰ্ত্তি, অপরদিকে ছিল সপ্তাশ্ববাহিত রথে বন্দীকৃত সুৰ্য্য-দেবতা। ইহার কিছুকাল পরে লকিয়ার আর একটি অমূল্য আবিস্কার করেন । তিনি রক্তশিখায় বর্ণচ্ছত্র সবিশেষ পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া দেখিতে পান যে উহাতে সোডিয়মের পীত রেখাটির খুব সন্নিকটে আর একটি উজ্জল পীতরেখা আছে । তখন যে সমস্ত মূলপার্থ জানা ছিল, তাহাদের কোনটিরই বর্ণচ্ছত্রের সহিত এই রেখার মিল হয় না। সুতরাং লকিয়ার মনে করিলেন যে, উহা নিশ্চয়ই এমন কোন নূতন মূলপদার্থজনিত, যাহা তখন পর্যন্ত ও পৃথিবীতে আবিষ্কৃত হয় নাই। স্বর্য্যের গ্ৰীকনাম Helips, তদনুযায়ী তিনি এই নূতন ধাতুর নাম রাখিলেন ইলিয়ম্। এই আবিষ্কারের ত্রিশবৎসর পরে লওনের অধ্যা* Sir William Ramsay assists ow wińs একটি খনিজন্দ্রব্য বিশ্লেষণ করিয়া হীলিয়ম গ্যাস পৃথিবীতে আবিষ্কার করেন। হলিয়ম হাইড্রোজেল হইতে দুইগুণ মাত্র ভারী এবং বায়ু হইতে ৭গুণ হাল্ক। হাইড্রোজেন সামান্ত কারণেই জলিয়া উঠে, কিন্তু ইলিয়ম সম্পূর্ণরূপে অদাহ্য। এই সমস্ত কারণে আজকাল বড় বড় উড়োজাহাজ তৈয়ার করিতে ইলিয়ম প্রভূতপরিমাণে ব্যবহৃত হয়। ভারতবর্ষে ত্রিবাঙ্কুরের উপকূলে একপ্রকার পীতাভ বালু offsgi fy Sgf3 Retaist afą Monazite Sand, ইহাকে উত্তপ্ত কৰিলেও ইলিয়ম পাওয়া যায়। কির্শক স্বৰ্য্যের গঠন সম্বন্ধে যে মতবাদ প্রচার করেন তাহা হইতে এই প্রশ্ন উঠে ? -স্বৰ্য্যদেহের অভ্যন্তর একটি घनौछूठ f®s-( Photosphere) wfs ëefa 5ffi দিকে একটি পাতলা বাম্পের আবরণ (chromosphere ) wits i sk strativasw ( Photosphere ) e ví.