t২৮শ ভাগ ১ম খণ্ড । चरैमनर्मिक किहरें नाई, किरु शकः रूषाट्ल जtननर्शिक ছইয়'গিয়াছে। জাখ্যায়িকাকার বলিতে ভুলেন নাই ৰে, এ সর্প পার্থিব নয়, দিব্যলোকবাণী অর্থাৎ উহা জাকশের কথা। একটি রোহিণী নক্ষত্রকে বলে শকট এবং বৃষরাশি সরস্বতী ( milky way ) পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত । শিব শু ছৰ্গা ঐখানেই মিলিবে। ঐখানেই স্বৰ্গীয় সর্প জশ্লেষা নক্ষত্র দিগন্ত বিস্তৃত। গোপগণ অন্ত অস্ত্র ব্যবহার করিবেস কেন ? ঐ যে ওখানেই অগ্নিনক্ষত্র জল-জল করিতেছে। মৃগশিরায় বখন বিষুবণ, ছিল তখন কালপুরুষই প্রজাপতি, সম্বৎসর, স্বর্য্য, বিষ্ণু-কৃষ্ণ-পদতলেই সর্প, সে স্বদর্শন হউক আর নাই হউক—আকাশের মানচিত্র দেখুন। তবে একটা কথা বিশেষ ভাবে মনে রাখিতে হইবে যে, আখ্যায়িকা সকলের রচনাকারী এক ব্যক্তি নছেন এবং সকলে একই নক্ষত্রপুঞ্জে একই মুঞ্জি দেখিবেন, তাহাও আশা করা যায় না । আমি কালপুরুষের মধ্যে একটি শঙ্খচিহ্ন দেখিতে পাই । এক বন্ধুকে বলিলাম তিনিও সায় দিলেন, আর-এক বন্ধু কিন্তু কিছুই পাইলেন না। এই কালপুরুষ নক্ষত্র অনেক খেলা খেলিয়াছে-কখনও মৎস্ত, কখনও কুৰ্ম্ম, কখনও বরাহ, কখনও মানুষ, কখনও অসুর, কখনও ব্ৰহ্মা, কখনও বিষ্ণু, কখনও শিব-কত কি। পূর্বেই বলিয়াছি, গল্পের মধ্যে স্বাভাবিক অস্বাভাবিক নর্ণয় করা দুরূহ ; কিন্তু কাল্পনিক জগতের কথা হইলে জনৈতিহাসিক ধরিতে হক্টবে যমপুরী একটা কল্পিত স্থান, সুতরাং কৃষ্ণের যমপুরা কইতে প্রত্যাবর্তন একটা রূপকোপাখ্যান বলিয়া ধরিতে হইবে । হিন্দুজ্যোতিষে ৰঘুৰণ হইতে রবির সমুদয় দক্ষিণপথ যমপুরী, पठांझे মালয়ের কল্পনা দক্ষিণে যমালয়ের পথ বৈদিক গ্রন্থেই র্ণিত আছে (আমাদের জ্যোভিষি ও জ্যোতিষ গ্লষ্টব্য)। পথে একটি নদী, একটি নৌকা, দুইটি কুকুর ও একটি ভীমণ অক্ষর । পুরাণ বলেন, যমপুরীর পথে কৃষ্ণ এক অসুর বধ করেন, যাহাকে মারিয়া পঞ্চজন্ত শঙ্খ एaह कtब्रन । cनहे अश्छ८क *क्ष्धन वा भशांशद्र লো হয়। এ পথে কালপুরুষই (Orion ) এই অসুর। হৈার হস্তপদের ছুটি ছটি চারিটি উজ্জ্বল নক্ষত্র ও মস্তকrইজন্ত পঞ্চজন শরীরে শঙ্খচিহ্নও আছে। লোকমান্ত তলক মহাশয় বলিয়াছেন—আকাশগঙ্গাই (Milky Way) বতরণী, অগস্ত্য (canopus) নক্ষত্র সম্বলিত নক্ষত্রগুজই à carrier cawl ( Argo naois ), *R* ( Sirius ) ७ <यनूकक (Procyon) झहे कूडूछ । शूकरकब्र ध्वनिक নাম সরমা। মৃগশিরা নক্ষত্রে বিষুদ্ৰণ থাকিলে এ বর্ণনা হুবহু মিলিয়া যাইবে এবং মৃগশিরায় যে একসময়ে বিঘুৰণ ছিল তাহ ধ্রুব সত্য। যদি মৃগশিরা নক্ষত্রে বিষুবৰ্ণ ধরা যায় তযে সাধারণতঃ জন্মাষ্টমী যে সময়ে হয় তাহ বৎসরের প্রথমেই পড়িবে। বৎসরের মধ্যে যে চারিটি বিশিষ্ট দিন তার কোন-একটাকে সৌর-রূপকোস্তব দেবতার যেমন মিথ, দিওনিলস, যিশু প্রভৃতির জন্মদিন ধরা হয়। কৃষ্ণের জন্মোৎসব লইয়া বরাহপুরাণ ষে তর্ক তুলিয়াছেন তাহাতে বৎসরের মধ্যে গোটাবারো জন্মদিন করিতে হয় অর্থাৎ হুর্ব্যের প্রত্যেক রাশিপ্রবেশে এক একটি। মিশরীয় সৌরদেব হোরাসের জন্মদিন আমাদের জন্মাষ্টমীর সময়েই পড়ে। আশ্চৰ্য্য এই, বরাহপুরাণ যেমন কৃষ্ণের একাধিক জন্মদিনের কথা পাড়িয়াছেন, ইহারও তাঁহাই । আমরা ভাগবতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মসময়ের যে বর্ণনা পাইয়াছি, তাহাতে শীতের রূপক কারাগৃহের ত্বঃখকষ্টের পর বসত্ত বিষুবণকেই স্মরণ করাইয়া দেয় ও সৌররূপকও কাণায় visita q4 por ot5-defa oito precession of the Iquinoxesএর জন্ত তারিখের যে একআধটুকু গোলমাল তাহ ধর্তব্যের মধ্যেই নহে। তবে মৃগশিরায় विबूत१, cन कि श्रांछिकांब्र कष ? यांनबछांठिहे कि জন্মাষ্টমীর উৎসবকৃত্য কাল হইতে আরম্ভ করিয়াছে ? মানুষ স্মরণাতীত কাল হইতে গ্রহনক্ষত্র-চন্দ্রতার ও রবিকে লইয়া ক্রিয়া ও আচার ( Rituals ) প্রতিপালন করিয়া আসিতেছে। কিন্তু যখন *কেন করি ?” এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হইয়াছে তখনই তার সঙ্গে গল্প ( myth ) রচিত হইয়াছে। আমরা যে-সব -ক্রিয়াকৰ্ম্মে রত হই, তা যে কোন প্রাগৈতিহাসিক যুগে আরম্ভ হইয়া, ছিল, তার খবর হওয়া অসম্ভব, কিন্তু তার সঙ্গে যে গল্প জুড়িয়াছি তাহ দেশে দেশে কালে কালে নূতন হইয়াছে। স্মরণাতীত কাল হইতে ২৫শে ডিসেম্বরের বড়দিনের উৎসব চলিয়া মাসিতেছে। কিন্তু খ্ৰীষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে উছার সঙ্গে যে গল্প ছিল, আজ আমরা সে গল্প জুলিয়া গিয়াছি, নুতন গল্প করি—কিন্তু ২৫শে ডিসেম্বরের উৎসব চলিতেছে जांदश्यांनकांण । जांमब्र ५षन “नक्रिशांछित्रूष इकt দোলায়ন" ( পদ্মপুরাণ) দোল করি, কিন্তু উহার আরম্ভ সুর্ব্যের দক্ষিণায়ণ প্রবৃত্তি লক্ষ্য করিয়া। সে কি আজিকার কথা ? আজিকার একটা গল্প জুড়িয়া দিয়াছি সন্দেহ নাই। কিন্তু সে কথা বলিবার কুরমুখ হইল না । ।
