পাতা:প্রবাসী (ঊনচত্বারিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাস্তুন উড়িষ্যার অতীত যুগের বস্ত্ৰালঙ্কার գՆ(t গোপীচাদের গীত– এই সব গহনা প্রায় লোপ পাইতে বসিয়াছে ব: “খসাইয়া পেলে হার কেয়ূৰ কঙ্কণ পল্লীগ্রামে নির্বাসিত হইয়াছে। তাহার কারণ কেবল রুচিনাকের ৰেশর পেলে পায়ের নূপুর ।” পরিবতন নহে। ভাটিয়া ব্যবসায়ীদের রূপায় উড়িষ্যার ভবানীপ্রসাদের দুর্গামঙ্গল— “তাড় কঙ্কণ বাজুবন্ধ শোভে দশভুজে ।” ভবানীদাসের মঙ্গলচণ্ডী---

  • কটীতে কিঙ্কিণী বাজে ।”

কবিকঙ্কণ চণ্ডীতে স্ত্রীলোকদের বার হাত মেঘডুমুর শাড়ী ও কাচুলী পরিবার বর্ণনা আছে। পরিশেষে শ্ৰীনন্দকিশোর দাস মহাশয়ের কনকলতা উপন্যাসের দ্বিতীয় অধ্যায় হইতে একটি গহনার তালিকা উদ্ধৃত করিব। এগুলিকে উনবিংশ শতাব্দীর গহনা বলিয়া ধরা যাইতে পারে। একটি গ্রামের সন্ত্রাস্ত মহিলার, “মুদি, ঝুণ্টিআ, ঘুঙ্গুর, ধলা, পা-পদ্ম, পঞ্চম, পাইযুড়ী (পা’র গহনা ), ডেউরিআ, অলকা, কাপ, সোনা উজাড় হইয়া সাগরপারে যাইতেছে। সুতরাং মলকড়ী, মুণাচান্দ ও মুণামাছি ( এই দুইটি বোধ হয় গহনার বাহুল্য যে কমিয়া গিয়াছে ইহা বলা বাহুল্য। মাথার গহনা ), চন্দ্রহার, সাপুআ ( বোধ হয় গলার গহন ), থোপি ঝিঞ্জিরি, পইঞ্চ, অতুল, বীরবউলি, তাড় [ eवदtकद्र कृशिखलि औiकिब्र निग्ना वैशृर्षकंवा भशांखि ७ ও বেশর” পরিয়া নিমন্ত্রণ রক্ষা করিতে গেলেন । ঐঅন্নদাচরণ মিত্র আমদের কৃতজ্ঞতাভাজন হইয়াছেন ।.]