পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAASA SAAAAS AAAAA AAAAS AAAS আরও গোল আছে । ৩১৭ শ্লোকে বলা হইল । -❖ዓ8


ہے مہ

আত্মরত, আত্মতৃপ্ত মানবের কোন কৰ্ম্মই নাই। আমরা অবশু আশা করি যে কোনও উপনিষদের সহিত গীতার বিরোধ থাকিবে না। মুণ্ডকোইপনিষদে তৃতীয় মুগুক, প্রথম খণ্ড, ৪র্থ শ্লোকে আছে— প্ৰাণোহোৰ বঃ সৰ্ব্বভূতৈৰিভাতি दिलानन् विवान छबत्ठ नोठियानो আৰুত্ৰীড় আয়রতিঃ ক্রিয়াবান ७रु बकविशां६ श्वब्रिट्टेः ॥ 8 ॥ অর্থাৎ “ধিনি সমুদায় ভূতের আয়ারপে প্রকাশ পাইতেছেন, তিনিই &थो*चब्रान्, ॐांशंरक विनेि छोप्नब cनई दिशांन अठिदांशै। इन न] जर्षी९ उकक जठिङ्गध कब्रिग्नl cकॉन कशी करश्न नl । ठिनि जांब्रजौफ़ ७ জাস্বরতি ছন অর্থাৎ পরমান্মাতেই ক্রীড়া করেন, পরমায়াতেই আনন্দিত হন এবং ক্রিয়াবান অর্থাৎ সৎকাব্যশালী হন. ইনিই ব্রহ্মৰিৎদিগের মধ্যে cas " মুণ্ডকে বলা হইয়াছে ব্রহ্মবিং ক্রিয়াধান হন। তাহার কাৰ্য্য নাই অথচ তিনি ক্রিয়্যবান এ কিরূপে সম্ভব হয় ? শ্ৰীকৃষ্ণ স্থিতপ্রজ্ঞের ক্রিয়াবান হওয়ার যে কারণ দেখাইয়াছেন আমি ভাঙ্গার অধৌক্তিকতা পুর্বেই নির্দেশ করিয়াছি । এই বিরোধের সমাধান কি ? আমার মতে স্ত্রীকৃষ্ণের উক্তিতে কোনও বিরোধ নাই এবং গীতার শ্লোক ও মুণ্ডকের শ্লোকেও বাস্তবিক কোন অসামঞ্চস্থ নাই । শাস্ত্রের উপদেশ এই যে, প্রকৃতি আমাদিগকে কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত করায়। আত্মা বাস্তবিকপক্ষে কৰ্ম্মে নির্লিপ্ত থাকে। মনঃবুদ্ধি অহংকারচিত্ত প্রভৃতি কিছুষ্ট আমি নহি । “মনোবুদ্ধাহস্কার চিত্তানিনাহমু।” মায়াবশেই আমরা মনে করি যে আমিই কৰ্ম্ম করিতেছি । আমরা যে প্রকৃতির বশেই চলি এবং আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা বলিয়া যে কিছুই নাই তাহা সাধারণে উপলব্ধি করিতে পারে না। আমি ইচ্ছা করিলেই হাত তুলিতে পারি বা না পারি, অতএব আমার ইচ্ছ। স্বাধীন। কিন্তু শাস্ত্রকারের মতে আমার মনে হাত তুলিব কি ন তুলিব এই যে দ্বন্দ্ব এবং পরিশেষে হাত তুলিব ইহাই যদি ইচ্ছা হয় তবে তাহার সমস্তটাই প্রকৃতির বশে হুইয়াছে। উদাহরণের দ্বারা বিষয়টা স্পষ্ট হইবে। ঘড়ির যদি চৈতন্ত থাকিত এবং সে যদি মনে করিত আমি ইচ্ছামত আমার ছোট কাটাটাকে আস্তে চালাইতেছি এবং বড়টাকে জোরে চালাইতেছি, পাচটার দাগে ছোট কাটাকে রাখিয়া eRth-RR, రిలిy ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASA SAASAASSAAAAAASAAAA - ] یoد छांगं, २घ्न थ७ বড় কাটাকে বারটার কাছে লইয়া গিয়া বিবেচনা করিয় দেখিতেছি বাজিব কি না, পরে ইচ্ছামত পাচট। বাঞ্জিলাম ইচ্ছা করিলে নাও বাজিতে পারিতাম বা ছোট কাটাবে চারিটার দাগে আনিয়া পাচট না বাজিয়া চারিট বাজিজে পারিতাম—তবে খড়ির অবস্থা অনেকটা আমাদের মত হইত। আমাদের ইচ্ছার নানারূপ বৈচিত্ৰ্য আছে বলিয়াই মনে করি ইচ্ছা স্বাধীন। সাধারণ মন্থৰ্যই হউন আৰু স্থিতপ্ৰজ্ঞই হউন,আমার এইটা কৰ্ত্তব্য ও এইটা কুৰ্ত্তব্য নীে মনে করাটাই ভুল। তবে সাধারণ হিসাবে বলিতে গেলে ঘড়ি যেমন বলিতে পারে চারিটার দাগে আসিলে চারিট বাজা উচিত, পাচটা বাজা উচিত নহে, সেইরূপ আমর বলি ইহা কদ্রব্য, ইহা কৰ্ত্তব্য নহে । কেহ যদি স্থির চো:ে ধীরমনে ঘড়ি দেখে সে যেমন বলিতে পারে ঘড়িতে এইবার পাচটা বাজিবে, এইবার বড় কাটা ছোট কাটাৰে ছাড়াইয়। বাইবে, সেইরূপ আমরাও স্থিরচিত্তে মন্ত্যচরিত আলোচনা করিলে কতকটা বলিতে পারি প্রকৃতি কোন দিকে আমাদিগকে লইয়া যাইতেছে । অবঙ্গ আমাদে জ্ঞান এমন পূর্ণ হয় নাই ধে বলিতে পারি কোন মন্থ কোন অবস্থায় কি কাৰ্য্য করিবে, কিন্তু সাধারণ হিসাে মোটামুট কোন কোন স্থলে পূৰ্ব্ব হইতেই বলা যায় :ে অমর কিরূপ অবস্থায় পড়িলে কিরূপ ব্যবহার করিব । ব্যক্তিগত প্রকৃতির লাল! না বুঝিলেও এবং সে-সম্বে কোনও ভবিষ্যদ্বাণী না করিতে পারিলেও সাধারণভাt প্রকৃতি আমাদিগকে কোন দিকে লইয়া যাইতেছে বুঝিে পারি। পাঠক মনে রাখিবেন স্বাধীন ব্যবহার না থাকি তবে ভবিষ্যদ্বাণী সম্ভব। স্রোত দেখিলে যেমন ব: যায় যে অধিকাংশ কুটাই স্রোতের বশে ও স্রোতের দিবে ভাসিয়া যাইবে সেইরূপ প্রকৃতির বশে মানুষের সামাঞ্জি আদর্শে যে অধিকাংশ ব্যক্তিই চলিবে এ কথা বলা যা আদর্শ মানেই যেদিকে ঝোক বেশী, অর্থাৎ যেদি প্রকৃতির স্রোতের মূলধারা প্রবাহিত হইতেছে। সব কুট ষে স্রোতের বশে চলিবে এমন নহে। কুটা ভারি হই জলে ডুবিয়া যাইবে । স্রোতে চলা যেরূপ প্রকৃতির ক জলে ডোবাও সেইরূপ। অধিকাংশ ফুটা হালকা বলিঃ ম্রোতের বশে যায়। ভারি কুটার স্রোতের বশে যাও।