পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ? عميمي حيخيينعق معهجهك حد বুব, বাইসন, ম্যামথ জাকিয়া গিয়াছিল—প্রাচীন দিনের বিশ্বত প্রতিভা এত কাল পরে তার দাবি আদায় করিতেছে—নতুবা ক্যান্টাব্রিয়া, দর্দঞ ও পিয়েনিজের পৰ্ব্বতগুহাগুলায় দেশবিদেশের মনীষী ও ভ্রমণকারীদের এত ভিড় কিসের ? নিজের প্রথম বইখানি—মনে কত চিন্তাই আসে । অনভিজ্ঞ মন সব তাতেই অবাক হইয়া যায়, সব তাতেই গাঢ় পুলক অনুভব করে । এই তাহার বই লেখার ষ্টতিহাস । 豪 薯 籌 事 কিন্তু প্রথম ধাক্কা খাইল বইখানার পাগুলিপি হাতে দোকানে দোকানে ঘুরিয়া । অজ্ঞাতনাম লেখকের বই কেত লওয়া দূরে থাকুক, ভাল করিয়া কথাও বলে না । একটা দোকান খাত। রাখিয়া যাষ্টতে বলিল ৷ দিনপাচেক পরে তাহদের একখানা পোষ্টকার্ড পাইয়া অপু ভাল কাপড় পরিয়া, জুতা বুরুশ করিয়া বন্ধুর চশমা ধার কবিয়া দুরু দুক বক্ষে সেখানে গিয়া হাজির হইল। অত ভান্স বই তাহার- পড়িয়া হয়ত উঙ্গর অবাক হইযা গিয়াছে ! দোকানের মালিক প্রথমে তাহাকে চিনিতে পারিল ন, পরে চিনিয়া বলিল—ওঁ ! ওহে সতীশ, এর সেই খাতাখান একে দিয়ে দাও তো-বড় আলমারীর দেরাজে দেখ । অপুর কপাল ঘামিয়া উঠিল । খাতা ফেরৎ দিতে চায় কেন ? সে বিবর্ণমুখে বলিল—আমার বইখানা কি— না, নতুন লেখকের বই নিজের খরচে তাহার ছাপাইবে না। তবে যদি সে পাচ শত টাকা খরচ দেয়, তবে সে অন্ত কথা । অপু অভ টাকা কখনও এক জায়গায় দেখে নাই । পরদিন সকালে বিমলেন্দু অপুর বাসায় জাসিয়া হাজির ৷ বৈকালে পাচটার সময় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের সামনের মাঠে লীলা আসিবে, বিশেষ করিয়া বলিয়া দিয়াছে তাহাকে লইয়া যাইতে । अ*ब्रांछिङ MMMA MAeeMMAAA AAAA AAAA AAAA AAeAeeA AeeMM AeeeeeAM MAMAeMAeAMMAMAMeeAMMAMeMMMeeeAe eeeeAMeAAAA বৈকালে বিমলেন্দু আবার জাগিল । ছজনে মাঠে গিয়া ঘণ্টা খানেক অপেক্ষ করবার পরে বিমলেন্ধু একটা হলদে রঙের মোটর দেখাইয়া বলিল, ঐ দিদি আসচে— আস্থন গাছতলায়, গাড়ী পার্ক করবে, এখানে ট্রাফিক পুলিসে আজকাল বড় উৎপাত করে । অপুর বুক টিপ, চিপ, করিতেছিল । কি বলিবে, কি বলিবে সে লীলাকে ? J. বিমলেন্দু আগে আগে, অপু পিছনে পিছনে । লীলা গাড়ী থেকে নামে নাই, বিমলেন্দু জানালার কাছে গিয়া বলিল—দিদি, অপূৰ্ব্ববাবু এসেচেন, এই ষে । পরক্ষণেই অপু গাড়ীর পাশে দাড়াইয়া হাসিমুখে বলিল— এই যে, কেমন আছ লীলা ? সত্যই অপূৰ্ব্ব স্বন্দরী ! অপুর মনে হইল, যে-কবি বলিয়াছেন সৌন্দৰ্য্যই একটা মহৎ গুণ, যে স্বন্দর তার আর কোনো গুণের দরকার করে না, তিনি সত্যদর্শী, অক্ষরে অক্ষরে তার উক্তি সভ্য । তবুও আগের লীলা নাই, একটু মোটা হুইয়া পড়িয়াছে, মুখের সে তরুণ লাবণ্য আর কই ? মুখের পরিণত সৌন্দৰ্য্য ঠিক তাহার মা মেজবেী-রাণীর এ বয়সে যাহা ছিল তাই, সেই ছেলেবেলায় বৰ্দ্ধমানের বাটতে দেখা মেজবেী-রাণীর মুখের মত। উদ্ধাম, লালসামাথা সৌন্দৰ্য্য নয়—শাস্ত, বরং ধেন কিছু বিষন্ন । বাড়ীর বাহির হইয়া গিয়াছে যে-মেয়ে, তার ছবির সঙ্গে অপু কিছুতেই এই বিষগ্রনয়ন দেবীমূৰ্ত্তিকে খাপ খাওয়াইতে পারিল না। লীলা ব্যস্ত হইয়া হাসিমুখে বলিল-- এস, অপূৰ্ব্ব এস । তুমি তো আমাদের ভূলেই গিয়েচ একেবারে, উঠে এসে বসে । চল, তোমাকে একটু বেরিয়ে নিয়ে আসি । শোভা সিং, লেঞ্চ — লীল মধ্যে বসিল, ও-পাশে বিমলেন্দু, এ-পাশে অপু ! অপুর মনে পড়িল বাল্যকালে ছাড়া লীলার এত কাছে সে আর কখনও বসে নাই। লীলা অনর্গল दकिएउक्षिण, नांना बृकभ cया ब्रशाऊँौब्र छूननाथूणक সমালোচনা করিতেছিল, মাঝে মাঝে জপুর সম্বন্ধে এটাওটা প্রশ্ন করিতেছিল। লেক দেখিয়া অপু নিরাশ হইল ।