পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ]

  • যে দর্শকরা থাকে সেগুলি তাদের দর্শন ও আলোচনার विश८ञ्च ट्’८ञ्च etॐ । एलांखांब्र ब्रांख्रिभांन चांमांब्र जिखांम ক’রলেন, ভারতবর্ষে নাটকে বা ছবিতে ভীমের *ब्रिक्षां८मब्र कांश्रृंफ़ कि ब्रटद्धद्र कब्र छछ ? चाभि अर्थ একথা জানতুম না, ভীমের কাপড়ের কোনও বিশেষ রঙের ব্যবস্থা আছে কি না ; এখন অস্ততে আমাদের বেশকারীরা কি যাত্রায় কি থিয়েটারে এ বিষয়ে নিরঙ্কুশ । ডাক্তার রাজিমান ভীমের ওআইয়াং মুষ্ঠিটা দালাং-এর কাছ থেকে নিয়ে আমায় দেখালেন—ভীমের পরিধেয়ের রঙ দেখলুম, লাল আর সবুজ চৌকা ছক-কাটা । এই লাল আর সবুজের check বা ছক হ'চ্ছে যবদ্বীপে বায়ুর রঙ, ভীম আর হকুমান হ’চ্ছেন পবন-তনয়, বায়ুর পুত্র, তাই এদের কাপড়ে ঐ ছকের ব্যবস্থা করা হয়। অন্ত অন্য দেবতা আর পাত্র-পাত্রী সম্বন্ধেও এই রকম বিশেষ বর্ণ আর চিহ্নের নির্দেশ ওআইয়াং-মুক্তিগুলিতে করা হয় । দেবতারা আর ঋষিরা মাটীতে পা দেন না, তার শুন্তে বিচরণ করতে পারেন, তাদের এই বিভূতি দেখাবার জন্য ওআইয়াং-মুষ্টিগুলিতে দেবতাপ্রকৃতির চিত্ৰ হ’লে পায়ে জুতো একে দেওয়ার রীতি আছে। বটার’ উইন্স, বটার’ গুরু, বটার’ ব্রম’, অর্থাৎ ভট্টারক বিষ্ণু, গুরু (শিব) আর ব্ৰহ্মা, এরা দেবতা বলে জুতো প’রে আসেন । শিবের মূৰ্ত্তি দেখলুম— উপবিষ্ট বুষের উপরে মহাদেব আসীন, চতুভূজ, কিন্তু পায়ে কালো রঙের নাগরা জুতো । মূৰ্ত্তি অনেকগুলি ক’রে থাকে, রামায়ণ মহাভারত এই দুইটী পালায় জুড়িয়ে প্রায় আড়াই শ’ মুক্তি থাকে। খালি পাত্র-পাত্রীর মূৰ্ত্তি ছাড়া আখ্যায়িকায় বর্ণিত পশু পক্ষীর ও ছবি থাকে, যেমন রামায়ণের স্বর্ণমৃগের— কিন্তু এগুলি সংখ্যায় কম। বডে গল্পের এক একটী পালা বা অধ্যায় শেষ হ’লে, পাখার মতন করে কাটা একটী ছবির ছায়া ফেলা হয়, তাতে মেরুপৰ্ব্বত, বৃক্ষশ্রেণী নদী ইত্যাদি আঁকা থাকে, এটকে Goenoeng “গুমুং" বা পৰ্ব্বত বলে ।

कबिटक शृश्त्राशौ कउरूखणि बौठिक कां★फू উপহার দিলেন। ছায়া-নাটক আরম্ভ হ’ল । জন্য সব জালো নিৰিয়ে দেওয়া হ’ল, খালি পর্দার সাম্নেকার দ্বীপময় ভারত 6:32 প্রদীপটা জলতে লাগল। দালাং বসে বসে গুরুগভীর স্বরে তার কথা বলে যেতে লাগলেন, আর পুতুল তুলে নিয়ে নিয়ে তাদের ছায়া পয়দার ফেলে অভিনয়ের মতন তাদের পরিচালনা ক’রতে লাগলেন। আজকের ர “গুমুং-এর প্রতিকৃতি পাল ছিল ‘কীচক বধ’ । দালাং-এর বলবার ভঙ্গীটুকু বেশ স্বন্দর লাগছিল। মনে হ’চ্ছিল, তার ভাষায় প্রচুর সংস্কৃত শব্দ আছে। একাধারে কথা, কথোপকথন আর গান ছিল । সব সময়ট দালাং-এর কথার পিছনে মৃদ্ধ ভাবে গামেলানের টুং-টুং ধ্বনি একটা পটভূমিকার স্বাক্ট ক'রে চ’লছিল । মাঝে মাঝে দালাং-এর গানে যোগ দিয়ে যখন তার দোহাররা গেয়ে উঠছিল, তখন বাজনার মাত্রাও উচ্চ হ’য়ে উঠ ছিল ।